Covid Research – কেউ বার বার আক্রান্ত হচ্ছেন, আবার কেউ একবারও আক্রান্ত হচ্ছেন না, কেন?
Covid Research – গত দুই বছর ধরে মানব জাতির জীবনযাত্রা আমুল বদলে দিয়েছে, এই আণুবীক্ষণিক ভাইরাসটি। আর একে দমানোর জন্য বিশ্বের তাবড় তাবড় বিজ্ঞানীরা নিরলস পরিশ্রম করে চলেছেন। কিন্তু বার বার নতুন নামে আর নিজেকে পরিবর্তন করে মানব জাতির শরীরে ঢুকে পড়ছে।
কিন্তু একটা বিষয় করে থাকবেন, ভ্যাক্সিন নিয়েও কেউ কেউ বার বার আক্রান্ত হচ্ছেন, আবার কেউ কেউ একবার ও আক্রান্ত হন নি। আর এই কারন খুজতে দিন রাত এক করে দিয়ে অবশেষে আসল কারন জানা গেল (Covid Research)।
সবচেয়ে আশ্চর্যের বিষয় হলো, অনেক সাবধানতা অবলম্বন করেও কেউ কেউ একবার দুবার নয়, তিন বারও কোভিডে আক্রান্ত হচ্ছেন। যদিও সংক্রমণের ফলে প্রথম বারের মতো সমস্যা পরের বারে হচ্ছে না, কিন্তু তবু সংক্রমিত হচ্ছেনই তাঁরা। আর অপর দিকে আরও বহু মানুষ রয়েছেন, যাঁরা নিয়মিত সমাজে চলাফেরা করছেন অথচ কখনও কোভিডে সংক্রমিত হচ্ছেন না। প্রথম, দ্বিতীয় বা তৃতীয় কোনও ঢেউই তাঁদের উপর এখনও তেমন আঁচ ফেলতে পারেনি (Covid Research)।
এর কারণ কী? কেন বহু মানুষের কখনও কোভিড সংক্রমণ হচ্ছে না? এই প্রশ্নের উত্তর দিল হালের গবেষণা। গতকাল অর্থাৎ সোমবার Imperial College London
এর তরফে একটি গবেষণাপত্র (Covid Research) প্রকাশ করা হয়েছে। সেখানে বলা হয়েছে এর সম্ভাব্য কারণ। কেন অনেকে একবারও কোভিডে সংক্রমিত হচ্ছেন না।
The Emperial College Of London এর গবেষকরা বলেছেন (Covid Research), সবার ইম্যুনিটি সমান হয় না। কার সাধারন জ্বর হলে ২ দিন ভোগেন। আবার কেউ কেউ সপ্তাহ ধরে। এর রহস্য লুকিয়ে থাকতে পারে সাধারণ জ্বর কার ক্ষেত্রে কতটা হয়, তার উপর। প্রত্যেকটি শরীরের সহ্যশক্তি কিম্বা প্রতিরোধ ক্ষমতা আলাদা।
the emperial college of London এর বিজ্ঞানীদের মতে, কার কোভিড হবে, এবং কার হবে না, তার পুরোটা নির্ভর করছে শরীরের T-cells এর উপর। রোগ প্রতিরোধ শক্তির পুরোটাই দাঁড়িয়ে থাকে এর উপরেই। কারও কারও ক্ষেত্রে এই T-cells এর ক্ষমতা অনেকটাই বেশী যা কোভিডকে আটকে দেয়। কিম্বা কোভিড তার সাথে পেরে ওঠেনা (Covid Research)।
কীভাবে কাজ করে এই T-cells? ধরা যাক, কারও জ্বর হল। তাঁর শরীর ওই জ্বরের জীবাণুর সঙ্গে লড়াই করার পরে সেই জীবাণুটির স্মৃতি T-cells এর মধ্যে নির্দিষ্ট দিন পর্যন্ত জমিয়ে রাখে। তবে এই নির্দিষ্ট দিনটি সবার ক্ষেত্রে সমান হয়না। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে এই স্মৃতি দুর্বল হতে থাকে। কিন্তু কারও কারও ক্ষেত্রে এই T-cells-এর স্মৃতি বেশ জোরদার। তারা দীর্ঘ সময়ের জন্য শরীরে থেকে যায়। তার মধ্যে জ্বরের জীবাণু আবার ঢুকলে সেগুলিকে যেমন আটকে দিতে পারে, তেমন আটকে দিতে পারে কোভিডের জীবাণুকেও। (Covid Research)
আর এইভাবেই বার বার কোভিড দেহের সংস্পর্শে এলেও তারা আক্রান্ত হন না। অনেক সময়ে দেখা যায় একই পরিবারের কয়েকজন আক্রান্ত হয়েছেন, কিন্তু তাদের মধ্যে দুই একজন আক্রান্ত হন না। এর নেপত্থে T-cells এর কার্যক্ষমতা। যদিও তার মানে এই নয় যে তিনি কখনো আক্রান্ত হবেন না। যতক্ষণ এই T-cells প্রতিরোধ করতে পারবে, ততক্ষণ তিনি সেফ থাকবেন। Covid Research
আরও পড়ুন, ফল কখন খাবেন, খাওয়ার আগে না পরে, চিকিৎসকেরা কি বলছেন
THANKS
যারা বলছে যে নিজেদের স্কুল এ পরীক্ষা হবে মনে বোঝা হয়ে গেছে তাদের কে বলি । এতই যদি আপনাদের সমস্যা হয় নিজেরা আসে পরীক্ষা দিয়ে যান । আপনারা তো আর পরিস্থিতিটা face করছেন না তাই আপনাদের মনে হচ্ছে এমন যে কেনো নিজেদের স্কুল এ হচ্ছে কেনো হবে আমরা face করছি আমরা যানি আমদের কি অবস্থা আর এই যে ছেলেখেলা শুরু করেছে পরীক্ষাটা নিয়ে এটা করা একদম উচিৎ হচ্ছে না । কখনও বলছে পরীক্ষা হবে না কখনও বলছে টেস্ট আর নম্বর এ রেজাল্ট হবে কখনও বলছে নিজেদের স্কুল এ হবে । কখনও রুটিন পাল্টাচ্ছে । এত দিন আমরা জানতাম যে 2বছর পরীক্ষা হয় নি স্কুল হয়নি আমরা একটু ছাড় পাবো কম গার্ড পাবো বা প্রশ্ন সোজা হবে । কিন্তু আপনারা যা করছে এতে তো আমদের মানুষিক অত্যাচার করছেন । আপনারা অভিভাবক দের কথা শুনতে গিয়া আমদের জীবন টা শেষ করে দিচ্ছে । এখন ও আমরা বুঝতে পারছি না কি পড়বো কথা থেকে পড়বো ।