দেশের মধ্যে পশ্চিমবঙ্গের স্কুলের শিক্ষাব্যবস্থার মান অন্যান্য রাজ্যের তুলনায় অনেকটাই ভালো। এমনটাই উঠে এসেছে কেন্দ্রীয় সমীক্ষার রিপোর্টে। স্কুল পড়ুয়াদের নিয়ে কেন্দ্রীয় শিক্ষা দপ্তরের তরফে সমীক্ষা করা হয়ে থাকে। এই সমীক্ষার নাম ন্যাশনাল অ্যাচিভমেন্ট সার্ভে (National Achievement Survey) অর্থাৎ এক কথায় ন্যাস।
তৃতীয়, পঞ্চম, অষ্টম এবং দশম শ্রেণীর পড়ুয়াদের নিয়ে এই পরীক্ষা নেওয়া হয়। সেখানে স্কুল পড়ুয়াদের মান যাচাই করা হয়। এই পরীক্ষায় মাল্টিপল চয়েজ কোশ্চেন বা এম সি কিউ এর ধাঁচে প্রশ্নপত্র হয়। প্রতি তিন বছর অন্তর ন্যাসের পক্ষ থেকে এই সমীক্ষা হয়। সেই রিপোর্টে অন্যান্য রাজ্যের তুলনায় পশ্চিমবঙ্গের স্কুল শিক্ষাব্যবস্থা যথেষ্ট ভালো বলেই জানা গিয়েছে।
পশ্চিমবঙ্গের শিক্ষাব্যবস্থা নিয়ে কি সিদ্ধান্ত নিতে চলেছে সরকার, জেনে নিন।
অতিমারীর পর স্কুলগুলিতে পঠন-পাঠন প্রায় স্বাভাবিক হচ্ছে। কিন্তু এখনো পর্যন্ত অত্যন্ত গ্রামাঞ্চলের বহু স্কুলে শিক্ষক-শিক্ষিকার অভাব রয়েছে বলে জানা যাচ্ছে। তবে কেন্দ্রীয় সমীক্ষার পর রাজ্যের পক্ষ থেকেও স্কুলের শিক্ষাব্যবস্থা নিয়ে সমীক্ষা করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। কিন্তু এখানেই একটি প্রশ্ন উঠেছে, কেন্দ্রীয় সমীক্ষায় রাজ্যের স্কুলগুলির মান যথেষ্ট ভালো জানার পরেও রাজ্যের তরফে আলাদাভাবে সমীক্ষা করা হচ্ছে কেন?
এই বিষয়ে রাজ্য পাঠ্যক্রম কমিটির চেয়ারম্যান অভীক মজুমদার বলেন, কেন্দ্রীয় সমীক্ষায় রাজ্যের ছাত্র-ছাত্রীরা যথেষ্ট ভালো ফল করেছে। বহু জায়গায় তারা প্রথম হয়েছে। কেন্দ্রীয় সমীক্ষার রিপোর্টে সেটা জানানো হয়েছে। কিন্তু তারপরেও রাজ্যের তরফে আলাদাভাবে সমীক্ষা করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। তার কারণ, যদি দেখা যায় কোনো জেলার নির্দিষ্ট কোনো এলাকার কিছু স্কুলে ছাত্র-ছাত্রীরা অংক বিষয়ের উপরে কিছুটা দুর্বল, তাহলে এই সমীক্ষায় তা জানার পরেই সেই জায়গার স্কুলগুলিতে অংকের উপরে যথেষ্ট গুরুত্ব দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হবে।
জানা গিয়েছে, কেন্দ্রীয় সমীক্ষার অনুকরণে রাজ্যের তরফে এই সমীক্ষা নেওয়া হবে। যেভাবে ন্যাশনাল অ্যাচিভমেন্ট সার্ভে বা ন্যাস এর সমীক্ষা করা হয়ে থাকে। ঠিক সেভাবেই রাজ্যের পক্ষ থেকে স্টেট অ্যাচিভমেন্ট সার্ভে (State Achievement Survey) বা স্যাসের মাধ্যমে এই পরীক্ষা নেওয়া হবে। প্রতিটি পরীক্ষাতেই মাল্টিপল চয়েজ কোশ্চেন বা MCQ ধাঁচের প্রশ্নপত্র হবে। তৃতীয়, পঞ্চম, অষ্টম এবং দশম শ্রেণীর ছাত্র-ছাত্রীদের নিয়ে এই সমীক্ষা করা হবে।
বকেয়া ডিএ নিয়ে শুনানি, খুশিতে মজেছেন রাজ্য সরকারি কর্মীরা।
আগামী ১২ ডিসেম্বর ১০ হাজার ৮০০ ছাত্রছাত্রী এই পরীক্ষা দেবেন। তৃতীয় এবং পঞ্চম শ্রেণীর পড়ুয়াদের জন্য ৩টি বিষয়ের উপর পরীক্ষা হবে। আবার অষ্টম এবং দশম শ্রেণীর পড়ুয়ারা ৪টি বিষয়ের উপর পরীক্ষা দেবেন। তবে প্রতিটি ক্ষেত্রেই প্রশ্নপত্র একই ধাঁচের হবে।
TV দেখার খরচ কমছে, এবার কেবল টিভি চ্যানলের দাম কমালো সরকার, 100 টাকায় সমস্ত চ্যানেল দেখুন।
নতুন এই শিক্ষাব্যবস্থায় উত্তরবঙ্গ থেকে দক্ষিণবঙ্গ, রাজ্যের সমস্ত জেলার মধ্যে নির্বাচিত স্কুলগুলি থেকে পড়ুয়াদের নিয়ে পরীক্ষা নেওয়া হবে। তবে যে স্কুলগুলিকে এই সমীক্ষার জন্য নির্বাচন করা হয়েছে, সেই স্কুলের তৃতীয়, পঞ্চম, অষ্টম এবং দশম শ্রেণীর ছাত্রছাত্রীরা সকলেই এই পরীক্ষা দেবেন। এই পরীক্ষায় পড়ুয়াদের ফলাফল নিয়ে পরবর্তী সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।
Written by Rajib Ghosh.
Please New education system running in west Bengal
The English syllabus of classes ix and x should be changed. They should have literature and language as separate subjects
All utmost nessary steps need to achieve, teachers are well capable to meet the reqmnt, achieve the Goal, but department heads should realise and access Admin support, including necessary school infrastructure the uneven, long distanced schools with poor Admin facily and bare minimum ease of long and hazardous communication restricts the teachers to put their best efforts, unnecessary in most of the events. I.e. ‘A’ teacher posted to a distantschool hard-commucanicated distance 30-40 ×2 km daily is too much for the fifty above teacher all over the seasons for years together! Whereas B teacher/teachers from that village posted near a school of A teachers home town/village!!! Energy, health, monitay exploitation should be reviwed justificably!(only Road with only Own two wheelers, through Highway and typical village road!