কঠিন থেকে কঠিনতর হতে চলেছে পশ্চিমবঙ্গের প্রাইমারি টেট পরীক্ষার (WBBPE TET 2022) ভবিষ্যৎ। আগামী ১১ ই ডিসেম্বর এই পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবার কথা। তবে তার আগে তাল কাটছে, বাধ সাদছে একাদিক বিষয়। অন্যদিকে পর্ষদ একের পর এক নিয়ম পরিবর্তন করায় কার্যত কনফিউসনের একটা জগাখিচুড়িকর অবস্থা। পরীক্ষার্থীরা কার্যত সর্বশেষ আপডেট কি সেটাই খুজে পাচ্ছেন না।
এদিকে আজ এই নিয়ে আরেকটি WBBPE TET 2022 এর নতুন বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হলো। প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের তরফে জানানো হয়েছে, মোট শূন্য পদ ১১৭৬৫ টি। এবার টেটে আবেদন সংখ্যা প্রায় ৭ লক্ষ হয়ে যাওয়ার পরেও হাইকোর্টের নির্দেশে সেই আবেদনের সময়সীমা আবার বাড়িয়ে দেওয়া হয়। বিভিন্ন সময়ে একাধিকবার আবেদন যোগ্যতা পরিবর্তিত হয়েছে। ফলে পরীক্ষার্থীরাও যথেষ্ট বিভ্রান্তির মধ্যে পড়েছেন।
WBBPE TET 2022 Exam Update
এদিন আবার একটি জনস্বার্থ মামলায় কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় রায় দিলেন, প্রাইমারি টেট পরীক্ষায় উচ্চপ্রাথমিকের প্যারাটিচাররা অংশগ্রহণের সুযোগ পাবেন। এর আগে টেট পরীক্ষায় প্রাথমিকের প্যারাটিচাররা সুযোগ পেয়েছিলেন। কিন্তু উচ্চপ্রাথমিকের প্যারাটিচাররা সেই সুযোগ পাননি। একটি জনস্বার্থ মামলার শুনানিতে হাইকোর্টের বিচারপতি জানান, উচ্চপ্রাথমিকের প্যারাটিচাররাও এবার থেকে TET-এ বসার সুযোগ পাবেন।
কিন্তু WBBPE TET 2022 প্রাইমারি টেটের আবেদনের জন্য সময়সীমা পার হয়ে গিয়েছে। পর্ষদের তরফে এর আগে বিজ্ঞপ্তি দিয়ে সেই সময়সীমা কিছুদিন বাড়ানো হয়েছিল। তাই নতুন করে যদি আবেদনের সময় না বাড়ানো হয়, তাহলে হাইকোর্টের এই নির্দেশ কতখানি কার্যকর হবে তা নিয়ে যথেষ্ট বিভ্রান্ত চাকরিপ্রার্থীরা। এদিকে এই নিয়ে আবার মামলা হবে বলে জানা গেছে। অন্যদিকে গতকাল মুখ্যমন্ত্রী বিধানসভায় জানান, আমরা লোক নিতে চাইছে, আর অরা মামলা করে থামিয়ে দিচ্ছে। এহেন পরিস্থিতিতে নিখুঁত ও বিতর্কহীন নিয়োগ কার্যত অসম্ভব।
TV দেখার খরচ কমছে, এবার কেবল টিভি চ্যানলের দাম কমালো সরকার, 100 টাকায় সমস্ত চ্যানেল দেখুন।
WBBPE TET 2022 নিয়ে বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন ধরনের নির্দেশ জারি হয়েছে। একাধিক বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে পর্ষদ। টেট পরীক্ষায় কারা যোগ দিতে পারবেন আর কারা পারবেন না, তা নিয়েও বিভিন্ন সময়ে বিজ্ঞপ্তি পাওয়া গেছে। কখনো জানা গিয়েছে বিএড, ডিএলএড কোর্সে ভর্তি হলে আবেদনের সুযোগ পাওয়া যাবে, আবার কখনো ৫০ শতাংশ নম্বর নিয়ে বিএড পাশ করলে আবেদন যোগ্যতা বৃদ্ধি হবে।
BSNL এর নতুন প্ল্যান রিচার্জ করলেই কেল্লাফতে! এখনই দেখুন অফার।
প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের তরফে একাধিকবার এইরকমভাবে সিদ্ধান্ত বদল করা হয়েছে। এবার হাইকোর্টের এই নির্দেশ দেওয়ার ফলে ফ্রেসার চাকরিপ্রার্থীদের কাছে এই প্রতিযোগিতা আরো কঠিন হলো বলেই মনে করা হচ্ছে। তবে এত ঢাক ঢোল পেটানোর পরও আদৌ নিয়োগ হবে তো? প্রশ্ন উঠছে। কারনটা মনে রাখবেন ২০১৪ এখনও সম্পন্ন হয়নি, ২০১৭ শুরুই হয়নি। মন্তব্য নিচে কমেন্ট করবেন।
Written by Rajib Ghosh.
টেট পরীক্ষার জন্য নতুন 6টি নিয়ম জারি হচ্ছে, না মানলে কড়া ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
20times rules change,and edit option invalid.why shall I sit in exam.this question for that minister who change 20times rules change and invalid edit option but again he say to to us”no more wrong.”
20 times rules change and invalid edit option .why shall I sit in exam.this question to that minister who says to us “no more wrong.”
চাকরি নিয়ে ছেলে খেলা করা হচ্ছে । কোনো দিনই শিক্ষা দপ্তর যোগ্য প্রার্থীকে চাকরি দেননি ।নিজেদের সজন পোষন করে এসেছেন। আমি নিজে ঢাকুরিয়া গার্লস স্কুলে ইন্টারভিউ দিয়ে ছিলাম এবং ঐ সময়ে ডেমো নেওয়া হয়েছিল প্রতিটি চাকরি পার্থীকে। পরে আমাকে প্রধান শিক্ষিকা আলাদা করে কথা বলেন, জানান যে ওনারা সকলেই আমার যোগ্যতায় মুগ্ধ । পরবর্তীতে যখন খবর পাওয়ার চেষ্টা করি তখনও ওই স্কুল থেকে বলা হয়েছিল যে হাইকোর্টে কেস চলছে, পরে জানানো হবে । আমাদের কে তখন এমপ্লয়মেন্ট এক্সচেঞ্জ থেকে ইন্টারভিউ দিতে কল করা হয়েছিল। আমি বি কম পাস। 30 বছর বয়সের পরে আমি কলটি পেয়েছিলাম ।তার অনেক আগে থেকেই আমি বেসরকারি সংস্থায় কর্মরত ছিলাম । অনেক সময় চেষ্টা করার পরও রেজাল্টের উতরে পাইনি । তাই মনে করি যাঁর আগে পরীক্ষা দিয়েছেন আগে তাদের প্রকৃত রেজাল্ট প্রকাশ করে যোগ্যদের নিযুক্ত করে তারপরে পরবর্তী নতুন প্রার্থীদের আবেদন পত্রের জন্যে সময় সূচি প্রকাশ করা উচিত ।কারণ আমার এখন 54বছর । আর কবে পুরাতন যোগ্য প্রার্থী রা চাকরি পাবেন?
প্রতিবেদন টা পড়ে অরাজনৈতিক বলে মনে হলো বলে দুটো শব্দ লিখতে ইচ্ছে করলো। আমি একজন আইনজীবি। আজ 1994 সাল থেকে কলকাতা হাইকোর্টে প্র্যাক্টিস করছি। জজেদের আর সাহেব বলতে মন চায় না তাই বলছি এত নির্লজ্জ্ব ভাবে সাংবিধানিক নিরাপত্তায় থেকে সরাসরি নিজের রাজনৈতিক রং প্রকাশ করাটা কোনো সুস্থতার লক্ষণ নয়। রাজনৈতিক প্রতিশোধস্পৃহা চরিতার্থ করার অছিলায় কতগুলো সাধারণ কর্মপর্থীদের গিনিপিগ বানানো বড় অন্যায়। ঘোরতর অবিচার। পাপের শাস্তি দিতে পাপ করা হচ্ছে। এরা কোনো নিয়োগ পাবে না। পেতে পারে না তার কারণ টা খুব সহজ বধ্য। গণতন্ত্রের স্তম্ভের মধ্যে সন্তুলান না থাকলে সাধারন মানুষের ঘর বিপদ। সাংবিধানিক দিক থেকে প্রত্যেক স্তম্ভকে সমান ক্ষমতা দেওয়া আছে। একে অপরের পরিপূরক। একজনের চোখরাঙানি অপরের কাছে মূর্খতার সামিল। এক্তিআরের প্রশ্ন। হুকুমের কোন দম থাকে না। একটা লোক চাকরি পেয়েছে এখনো? পাবেও না।
সুপ্রিম কোর্ট হস্তক্ষেপ করার সময় এসে গিয়েছে। এবার হয়তো একটা সমাধান বেরোবে।
খুব কষ্ট হয় এই লোক গুলো দেখে যারা রাস্তায় বসে রাজনৈতিক দলের হয়ে জীবনের অমূল্য সময় গুলো নষ্ট করছে। আর রাজনৈতিক নেতারা তাদের কে ব্যবহার করে রাজনৈতিক লাভ তুলছে। এদের জীবনের এই সময় কোনদিন আর ফিরে আসবে না। কোনো জজ ফিরিয়ে দিতে পারবে না। এদের চৈতন্য হোক। এটাই কাম্য।
আগে পরীক্ষাবিধি ও নিয়োগ সংক্রান্ত সবকিছু তৈরী হওয়ার পর দরখাস্ত করবে কিন্তু অযোগ্য ধামাধরা সরকার দরখাস্ত হওয়ার পর কিভাবে ঘুষ নেওয়া যায় তার অনুকূলে নিয়ম তৈরি করছে যার ফ্রেশারদের চাকরি পাওয়া দুষ্কর হয়ে যাচ্ছে । ফ্রেশারদের চাকরি দিলে বেতন দিতে হবে আর যাঁরা ইতিপূর্বে নিযুক্ত তাদের নিয়োগ করলে পূর্বের পদটি ফাঁকা হবে নতুবা নতুনটি ফাঁকা থাকবে , পরে সেটা দূর্নীতি করে নিয়োগ দেওয়া হবে ।
Join me
খুবলজ্জ্যা জনক কথা ।আজ আমি আমার ঘরে বসে কিন্তু চাকরি হবে তো এটাই নিয়ে চিন্তা করি সব সময়।