WB Dearness Allowance – জুলাইতে ডিএ ঘোষণার ইঙ্গিত দেখছেন পশ্চিমবঙ্গের রাজ্য সরকারী কর্মীরা।
গত মাসে পশ্চিমবঙ্গের রাজ্য সরকারী কর্মচারীরা মহার্ঘভাতা (WB Dearness Allowance) মামলায় বড় জয় পেয়েছে। এবং সেই সাথে ডিএ সরকারী কর্মীদের অধিকার, এবং নির্দিষ্ট সময় অন্তর অন্তর কেন্দ্রীয় মুল্য বৃদ্ধি সূচক (AICPI) অনুসারে ডিএ দিতে হবে, এবং সেই সাথে কর্মীদের সমস্ত বকেয়া ডিএ আগামী ৬ মাসের মধ্যে মিটিয়ে দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছে, মহামান্য হাইকোর্ট।
এবার রাজ্য সরকারের কাছে কার্যত দুটি পথই খোলা আছে। প্রথমত হাইকোর্টের নির্দেশ মেনে পঞ্চম বেতন কমিশনের সমস্ত বকেয়া ডিএ মিটিয়ে দেওয়া। দ্বিতীয়ত উচ্চ আদালতে অর্থাৎ সুপ্রিমকোর্টে হাইকোর্টের রায় কে চ্যালেঞ্জ জানানো। তবে অতীতের ট্রাক রেকর্ড অনুযায়ী সুপ্রীম কোর্টে গেলে সাথে সাথে রাজ্য হেরে যাবে বলে মনে করছেন রাজ্যের কর্মীরা।
তাই কর্মী মহলের একাংশ মনে করছেন, রাজ্য এবার এক প্রস্থ ডিএ ঘোষণা (WB Dearness Allowance) করতে পারে। এবং হাইকোর্টের কাছে আবেদন করতে পারে যে এর চেয়ে বেশি এই মুহূর্তে দেওয়া সম্ভব নয়। এই প্রসঙ্গে সরকারী কর্মীদের সংগঠন, সরকারী কর্মচারী পরিষদের সুবীর সাহা, এক ভিডিও সাক্ষাৎকারে বলেন, সম্ভবত রাজ্য সুপ্রীমকোর্টের রাস্তায় হাটবে না। তিনি আশা করেন রাজ্য এবার ডিএ ঘোষণা করবে।
এদিকে বিভিন্ন দপ্তরের কর্মীদের মতামত অনুযায়ী, আদালতের নির্দেশের পর, সমস্ত বকেয়া ডিএ (WB Dearness Allowance) দিতে মোট কত টাকা খরচ হবে, সেই হিসেব নিকেশ চলছে। সেক্ষেত্রে মোট খরচের পরিমাণ বুঝে পরবর্তী সিদ্ধান্ত নিতে পারে, নবান্ন। যদিও দুই বছরে একটা ডিএ এই গুঞ্জন শোনা গেলেও, সেই সময় ও কিন্তু আগামী জুলাই কেই ইঙ্গিত করছে।
এদিন সাক্ষাৎকারে সুবীর সাহাকে প্রশ্ন করা হয়, রাজ্য অভিযোগ করছে, সরকারী কর্মীদের ডিএ দিলে রাজ্যের জনমূখী প্রকল্প থমকে যাবে। এই প্রশ্নের উত্তরে তিনি জানান, ৬ বছর ধরে মামলা চলছে, রাজ্য একবার ও সেই কারন দেখায়নি। কারন বাজেটেই প্রকল্প এবং বেতনের হিসাব আলাদা থাকে।
তাহলে এখন এই কারন দেখিয়ে সাধারন জনগণকে সরকারী কর্মীদের উপর বিষিয়ে দেওয়ার প্রচেষ্টা চলছে না তো? আর এই কারন যে সম্পূর্ণ অযৌক্তিক সেটা আর বলার অপেক্ষা রাখে না। নয়তো রাজ্য এই কারণটি আদালতে পেশ করতো।
আরও পড়ুন, নজিরবিহীন রায় হাইকোর্টের, চাকরী হারাতে পারেন প্রায় 18 হাজার নবনিযুক্ত শিক্ষক।
এদিকে কেন্দ্র জুলাই থেকে আরেক প্রস্থ ডিএ (WB Dearness Allowance) দেওয়ার কথা জানিয়েছে। তবে রাজ্যের কর্মীদের কি মিলবে? প্রসঙ্গত, আগামী ২৩ তারিখের মধ্যে পশ্চিমবঙ্গের বিদ্যুৎ কর্মীদের সমস্ত ডিএ দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছে আদালত। নইলে উচ্চ পদস্থ কর্তাদের বেতন বন্ধের নির্দেশ দিয়েছে। এইরকম কড়া নির্দেশ এর আগে দিয়েছে কিনা মনে করতে পারছেননা স্বয়ং সরকারী কর্মীরা।
আরও পড়ুন, ১০০ টাকার পুরনো নোটের দাম উঠলো ২ লাখ, ৩টি উপায়ে বিক্রয় করতে এখানে ক্লিক করুন।
এই পরিস্থিতিতে সামনেই পুজো ও বকরী ঈদ। এর আগে কয়েকবার পুজোর আগেই ডিএ ঘোষণার রেকর্ড রয়েছে রাজ্যের। তাই এবারও জুলাই থেকে এক প্রস্থ ডিএ ঘোষণার সম্ভাবনা উড়িয়ে দিচ্ছেন না কর্মীরা। আর এক প্রস্থ ডিএ (WB Dearness Allowance) দিয়ে বাকি টুকু মঞ্জুরের আবেদন জানাতে পারে রাজ্য। এই বিষয়ে আপনার কি মত, নিচে কমেন্ট করে জানাতে পারেন। পরবর্তী আপডেট আসছে।
জুন মাসের মধ্যে, স্টেট ব্যাংকের গ্রাহকেরা এই কাজটি না করলে, বন্ধ হতে পারে অ্যাকাউন্ট।
Informative news
Off course it should be given
In
রাজ্য সরকার মনেহচ্ছে নিজের বাড়ী থেকে পশ্চিবঙ্গ রাজ্য সরকারী কর্মীদের DA র টাকা দেবে তাই টাকা নেই টাকা নেই করে? যখন কর্মচারীদের সরকারী ভাবে নিয়োগ হয়েছিল তখন তো বলেই ঢুকিয়ে ছিল যে তাদের সারা চাকরি জীবনে কি কি প্রাপ্য আর বাকি সরকার যারা আগে ছিল তারাও দিয়েছে হঠাৎ করে এই সরকার এসে এমন ভাবে বলছে যেন সরকারী কর্মীদের টাকা টা সরকারের বাড়ীর টাকা? আর ওনার প্রকল্প মানে তো SC, ST, OBC দের কন্যশ্রী,রুপশ্রী করে টাকা ঢেলে যাচ্ছে আর বাড়ীর লোকরা মদ খেয়ে টাকা ওরাচ্ছে| তার বেলায় সরকারের টাকা খরচ করতে গায়ে লাগে না? সরকারী কর্মচারীদের পেটে লাথি মেরে তাদের সরকারী ভাবে প্রাপ্য টাকা থেকে বঞ্চিত করে কোন লজ্জায় গলাবাজি করে সরকার? ক্ষমতায় আছে বলে যা খুশি করবে? আর কি আগে কেউ ক্ষমতায় ছিল না? সাদের সরকরা এসেছে?
এই সরকার যখন মেলা, খেলা, মিটিং, মিছিল ও জনসভার নামে কোটি কোটি টাকা যখন খরচ করে তখন সেই টাকাটা কোথা থেকে আসে l কোনো যুক্তি শুনবো না, আমাদের পাওনাগন্ডা বুঝিয়ে দিতে হবে, নতুবা সুপ্রিমকোর্টের দরজা খোলা আছে l
Extra money saved by WB govt by not giving DA to WB govt employees are used in corruption by different authorities.If Govt gives proper DA to govt employees, less money will be available for corruption.Is this not desirable?
D.A. should be awarded to all sections of employees of West Bengal. The decision of the Judgment of the Justice of the Hon’ble High Court is final. No comments against the Judgment is praiseworthy.
Add to say that once there were distinguish scale of Rs 6000–8000/-
for the post of the Headmasters/Headmistress of all Govt Aided/Sponsored High/Higher Secondary Schools but in ROPA 2009 that prestigious scale has been abolished unexpectedly and probably all Headmasters/Headmistress of High/ Higher Secondary Schools have been compelled for taking their individual salary in disgrace because they serve their noble duties to make future citizens of the country and there is none for doing in the favorable demands . So, my humble request to the concerned authority to be kind enough for doing the needful in favour of the prestige.