বিদ্যুৎ বিল (Electric Bill) তৈরীর নিয়মে বদল আসতে চলেছে। নিয়ম অনুযায়ী, বাড়ি বাড়ি ঘুরে বিদ্যুৎ দপ্তরের কর্মীরা মিটার রিডিং সংগ্রহ করেন। এই রিডিং দেখে গ্রাহকের বাড়িতে দাঁড়িয়েই বিদ্যুৎ বিল (Electricity Bill) তৈরি করে দেন তারা। সেই বিলের পেমেন্ট করার জন্য গ্রাহকেরা হয় অনলাইনে টাকা জমা দেন অথবা বিদ্যুৎ দপ্তরের অফিসে গিয়ে বিলের পেমেন্ট করে থাকেন। এবার এই পুরনো নিয়মে বদল আসতে চলেছে।
বিদ্যুৎ বিলের জন্য বাড়ি বাড়ি ঘুরে আর মিটার রিডিং দেখবে না বিদ্যুৎ দপ্তরের কর্মীরা।
আর বাড়ি বাড়ি ঘুরে বিদ্যুৎ দপ্তরের কর্মীদের মিটার দেখতে হবে না। অফিসে বসেই বিদ্যুতের ব্যয় বা ব্যাবহার সংক্রান্ত তথ্য জানতে পারবেন বিদ্যুৎ দপ্তরের আধিকারিকরা। রাজ্যজুড়ে স্মার্ট মিটার (Smart Meter) বসানোর পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে। আর শুধু পরিকল্পনাই নয় বিধান সভায় এই বিষয়টি উল্লেখ করা হয়েছে। অর্থাৎ শুধু ঘোষনাই নয়, বাস্তবে নতুন নিয়মে তৈরি হবে বিদ্যুৎ বিল।
বিধানসভায় প্রশ্নোত্তর পর্বে বিদ্যুৎ মন্ত্রী অরূপ বিশ্বাস জানান, ৩৭ লক্ষ স্মার্ট মিটার বসানোর পরিকল্পনা করা হয়েছে। সেই পরিকল্পনা ধাপে ধাপে বাস্তবায়িত করা হবে। এই স্মার্ট মিটার রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্তে বসানো হবে। তাতে বিদ্যুৎ দপ্তরের কাজের সুবিধা হবে। এতে কার্যত একসাথে দুটি কাজ হবে। প্রথমত বাড়ি বাড়ি গিয়ে আর বিল (Electric Bill) নিতে হবে না। তাতে খরচ ও কমবে। মাসে মাসে বিল হলে ইউনিট স্লাব ও কম হবে। তাতে বিল ও কম আসবে। এছাড়া কম ওয়াটের ইলেক্ট্রিক ল্যাম্প বাজারে ছাড়া হবে। তাতে ২৫% পর্যন্ত বিদ্যুৎ সাশ্রয় হবে।
বিধানসভায় রাজ্যের বিদ্যুৎ পরিষেবা নিয়ে বিজেপি বিধায়ক দের অভিযোগ, রাজ্যের প্রত্যন্ত এলাকায় দিনের মধ্যে প্রায় ৩ থেকে ৪ ঘন্টা বিদ্যুৎ থাকে না। তার প্রশ্নের উত্তরে বিদ্যুৎ মন্ত্রী অরূপ বিশ্বাস কটাক্ষ করে বলেন, বাম আমলে কোথায় ছিলেন? কলকাতায় ও ঘন্টার পর ঘন্টা লোড শেডিং হতো। এখন বিদ্যুৎ পরিষেবা কেমন, সেটা সাধারন মানুষ জানে। অহেতুক মিথ্যে কথা বলে সভা গরম করবেন না। দুই দলের বিধায়কের মধ্যে এইরকম কথাবার্তায় কার্যত বিধানসভা যথেষ্ট সরগরম হয়ে ওঠে।
রাজ্য সরকারের এই যোজনায় আবেদনে মিলবে 1 লাখ 20 হাজার টাকা, কিভাবে জানাতে হবে আবেদন?
বিধানসভায় কেন্দ্রীয় সরকারের বিরুদ্ধে আক্রমণ করেন অরূপ। তিনি অভিযোগ করে বলেন, গুজরাটে বিদ্যুৎ যায় কিন্তু পশ্চিমবঙ্গ বঞ্চিত হয়। অরূপ আরো জানান, এই স্মার্ট মিটার বসানোর প্রকল্পের জন্য কেন্দ্রীয় সরকার ৬০ শতাংশ টাকা দেবে। আরো ৪০ শতাংশ টাকা রাজ্য সরকারের তরফে ব্যয় করা হবে। মোট ১১ কোটি ৮৯ লক্ষ টাকা এই প্রকল্পের জন্য খরচ হবে।
সরকারের নতুন প্রকল্প, প্রতি মাসে পাবেন 2000 টাকা। কীভাবে আবেদন করবেন?
বিদ্যুৎমন্ত্রীর কথায়, রাজ্যে বিদ্যুৎ দপ্তরের ২ কোটি ২০ লক্ষ গ্রাহক রয়েছে। সিইএসসির গ্রাহক সংখ্যা ৩৩ লক্ষ। রাজ্যে এই প্রকল্পের আওতায় ৮৭ টি সাব স্টেশন তৈরি করা হবে।
রাজ্যে এই স্মার্ট মিটার পরিষেবা চালু হলে বিদ্যুৎ দপ্তরের কর্মীদের বাড়ি বাড়ি গিয়ে আর মিটার দেখে আসতে হবে না। অফিসে বসেই গ্রাহকদের বিদ্যুৎ বিলের খরচ সম্বন্ধে জানা যাবে।
Written by Rajib Ghosh.
রেশন ডিলারদের মাথায় হাত, গরিব মানুষ এবার বাঁচবে, মমতার কথা শুনে নতুন আইন করলো মোদী
Educated boys age 37,38upto rushing for job but no job,but state government, centre government, not having problems for getting tax, GST , not having benefits to the boys, facing problem to make marriage with any girls, why
Yes , this is very nice decision to share with my regards and really this is very very need of public, public, really having a burden to carry out against starvation with various crisis, facing the problem and really suffering , so this is very nice decision Of the Respectd state govt, of west Bengal govt, if this is positive to share with an appreciation, I respected and heartiest regards to all of honble’ our tmc friends , west Bengal govt this is really an appreciable, I thanks with my heartiest regards and namaskar to our respected west Bengal govt, really I congratulate our respected beloved govt of west Bengal govt, with my heartiest regards to our respected Didi Hon’ble Chief Minister Govt of west Bengal, I feel proud of our respected National leader Respected DIDI mamata Banerjee with an highly appreciable with my heartiest regards. From sankar Dutta retired Airindia staff, Bona-fide, I belongs with our respected DIDI mamata Banerjee is our soul hearted respected beloved leader. 💐💐🌹🌹🌹🙏🙏🙏