রাজ্য সরকারের অধিনস্থ এই দপ্তরে সরকারি কর্মীদের 6 মাস ধরে বেতন মিলছে না। অন্যান্যদেরও Salary ও বন্ধ হবে। সরকার দেউলিয়া হওয়ার পথে। ট্রেজারি ও অর্থদপ্তরের রিপোর্ট সেই ইঙ্গিত দিচ্ছে। খুব শীঘ্রই ৪০ হাজার কর্মীর মাইনে আটকে যাবে। দপ্তরে দপ্তরে শূন্যপদ। ৫ জনের কাজ এক জনকে দিয়ে করানো হচ্ছে। নিয়োগ নিয়ে এত টালবাহানা কেন? বুঝতে পারছেন না? এদের মাইনে দেয়ার টাকা নেই। বক্তব্য সয়ং এককালীন রাজ্য সরকারী কর্মীদের রক্ষাকর্তার।
বেতন নিয়ে আশঙ্কায় পড়ে গেলেন রাজ্য সরকারি কর্মীরা, সম্মুখে মহাবীপদ।
পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য সরকারি কর্মীদের মাস পয়লা বেতন, উৎসব বোনাস, বিভিন্ন ছুটি – এই বিষয়গুলিতে খামতি নেই বলে দাবি রাজ্যের হেভিওয়েট মন্ত্রীদের। তবে এবারে রাজ্য সরকারি কর্মীদের Salary বন্ধ হয়ে যেতে পারে, এমনটাই আশংকা করছেন আরো একজন। কিন্তু কেন? আসুন বিস্তারিত আলোচনায় কারণ গুলি জেনে নেওয়া যাক।
রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শ্রী শুভেন্দু অধিকারী মহাশয় রাজ্য সরকারি কর্মীদের স্যালারি বিষয়ে শঙ্কিত। তিনি জানান, রাজ্যের রাজকোষের বেহাল পরিস্থিতি। তিনি গত বুধবার রাজ্যের দক্ষিণ 24 পরগনা জেলায় একটি সভা করেন। উক্ত সভায় তিনি এমনই উক্তি করেছেন। কিন্তু হঠাৎ বেতন বন্ধের কথা বলার কারণ কি?
শুভেন্দু বাবু জানিয়েছেন, রাজ্যের সরকার দেউলিয়া হয়ে গেছে। সরকারি কর্মচারীদের বেতনেও তার প্রভাব পড়তে পারে খুব তাড়াতাড়ি। তিনি জানান, রাজ্যের NCC তহবিল বন্ধ। সাংবাদিকদের তিনি জানান, “শুধু NCC তহবিল নয়, অনেক কিছুই বন্ধ। এই যে ঝড় আসার কথা ছিল। সিভিল ডিফেন্সের ছেলেগুলোকে কাজ করতে বলা হয়েছে। ওরা 6 মাস বেতন পায় না। VRP কর্মীদের বেতন ৬ মাস ধরে আটকে। সরকার পুরো দেউলিয়া হয়ে গিয়েছে। এরা কিছুদিনের মধ্যে বেতন দিতে পারবে না।”
পোষ্ট অফিস স্কিম, এই সঞ্চয়পত্রে তিন বছরেই পাবেন দশ লাখ টাকা। সুযোগ সীমিত।
রাজ্যের NCC তহবিলে সরকার টাকা বরাদ্দ করছে না। এর ফলে ঐ দপ্তরের কর্মীদের অনেকের বেতনই আটকে আছে বিগত 6 মাস ধরে। তারা সংসার চালাতে রীতিমতো হিমশিম খাচ্ছেন। এমনটাই দাবি করলেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী মহাশয়। তিনি রাজ্যের অন্যান্য সরকারি কর্মীদের নিয়েও বেশ আশংকিত। কারণ রাজ্যের রাজকোষের অবস্থা শোচনীয়। তার দাবী, আগামী ৬ মাসের মধ্যে পুরকর্মী ও বিভিন্ন সরকার সাহায্য পোষিত কর্মীদের বেতন অনিয়মিত হয়ে যাবে। ডিএ এর কথা ভুলে যান।
যদিও রাজ্যের মন্ত্রী চন্দ্রিমা ভট্টাচার্য্য জানিয়েছেন, NCC তহবিলে 20 লক্ষ টাকা বরাদ্দ করা হয়েছে। তবে পাল্টা NCC দপ্তরের আধিকারিক জানিয়েছেন, তহবিল বরাদ্দ করা খুবই দরকার। সেটা না হলে নতুন করে ক্যাডেট নিয়োগ করা কোন ভাবেই সম্ভব নয়। এই NCC এর কর্মীরাই রাজ্য তথা দেশের যে কোন বিপদে এগিয়ে আসে সাধারণ মানুষের সেবায়। প্রাকৃতিক দুর্যোগ মোকাবেলা করতে তারাই থাকে সম্মুখ সমরে।
এই বিষয়ে রাজ্যের আরো একটি দল সিপিআইএম কথা না বলে থাকে নি। তাদের বক্তব্য, “NCC করলে তো আর কেউ তৃণমূল করতে যাবে না। তৃণমূল বিশৃঙ্খলা চায়। তাই যুবকদের শৃঙ্খলাবদ্ধ হওয়ার প্রশিক্ষণে তৃণমূলের এতো আপত্তি।” আর শুভেন্দু বাবুর বক্তব্য, “ওরা 6 মাস বেতন পায় না। এবার রাজ্য সরকারি কর্মীদেরও বেতন বন্ধ হবে।”
রাজ্যের সরকারি কর্মীরা তাদের বকেয়া ডিএ নিয়ে আন্দোলন করছেন। দেশের অন্যান্য রাজ্য সরকারি কর্মীদের তুলনায় কিঞ্চিৎ মাত্র ডিএ পান পশ্চিমবঙ্গের সরকারি কর্মীরা। শুভেন্দু বাবুর কথার সাথে অনেকটাই মিল পাচ্ছেন রাজ্যের কর্মীরা। রাজ্যের সরকারি কর্মীদের আরো খবর পেতে চোখ রাখুন আমাদের ওয়েবসাইটে। আপনার মতামত জানাতে ভুলবেন না। ধন্যবাদ।
Written by Mukta Barai.
we need actual truth. what about salary and pension of W.B Govt employees 🤔 in come ing features?
9679769351
What ever salary gained by w Bengal govt that’s enough not required any increase of salary or DA.
I would be the happiest ever if salary of govt really stop forever as billions of people facing starvation each and every day and those govt employees enjoy their life just like heaven.. otherwise cut their salary and engage new people in various sectors with nominal salary..but whatever it is our state with whole India economy already in doom situation and will finish forever very soon…no one care about unemployed people..thanks