Primary TET 2014 – পর্ষদের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের পর ঘুম ছুটেছে প্রাথমিক শিক্ষকদের।
পাঁচ বছর চাকরী হয়ে গেছে, তারপর বরখাস্ত হয়েছেন ২৬৯ জন প্রাথমিক শিক্ষক (Primary TET 2014). এবার পুরো প্যানেলই নতুন করে তদন্তের নির্দেশ দিয়েছে আদালত। আর এরই মধ্যে গতকাল প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের চেয়ারম্যান কে বরখাস্তের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
আর গতকালই প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদ থেকে ২০১৪ টেট (Primary TET 2014) পরীক্ষায় পাশ করা সমস্ত প্রাথমিক শিক্ষক কে দশ দফা প্রশ্নের উত্তর ও নির্দিষ্ট ডকুমেন্ট সাবমিট করার নির্দেশ দিয়েছে। আর তার পরই কার্যত নতুন চিন্তায় পড়েছেন, ২০১৭ ও ২০১৮ সালে যোগদান করা সমস্ত প্রাথমিক শিক্ষকেরা।
ইতিমধ্যেই সংবাদ মাধ্যম ও বিভিন্ন স্যোশাল মিডিয়ায় একাধিক প্রশ্ন পাওয়া গেছে, যে নতুন এই নির্দেশের (Primary TET 2014) ফলে কোন শিক্ষকেরা (Primary TET 2014) বিপদে পড়তে পারেন, আর কাদের চিন্তার কোনও কারন নেই। আসুন দেখে নেওয়া যাক।
প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, ২০১৪ সালে টেট পরীক্ষার বিজ্ঞপ্তি (Primary TET 2014) প্রকাশিত হয়। যার পরীক্ষা হয় ২০১৫ সালে। এবং ২০১৬ সালে লিখিত পরীক্ষার রেজাল্ট বের হয়। অনলাইনে রেজাল্ট প্রকাশিত হয়। কোনও মেরিট লিস্ট তখন আলাদা করে প্রকাশিত হয়নি। পরীক্ষার্থীরা নিজের রোল নম্বর দিয়ে রেজাল্ট দেখতে পেয়েছেন, এবং পাশ অথবা ফেলই শুধুমাত্র দেখা যেত। তবে উচ্চ প্রাথমিকে যেমন প্রাপ্ত নম্বর দেখা যেত, কিন্তু প্রাথমিকের ক্ষেত্রে শুধুমাত্র পাশ/ ফেল দেখা যেত।
এরপর মাস খানেক পর ২০১৬ এর শেষ নাগাদ, ইন্টারভিউ এর জন্য মেসেজ ও ইমেইল আসে। পাশ করা প্রার্থীরা ইমেইল এর প্রিন্ট আউট করে, জেলা ভিত্তিক DPSC এর ঠিক করে দেওয়া স্কুলে সকলে এক সাথে মৌখিক পরীক্ষায় অংশ নেয়। যেখানে আরেক দফা ডকুমেন্ট ভেরিফিকেশন হয়, এবং মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিকের একাডেমিক স্কোর যোগ করে সেই পারসেন্টাইল যোগ হয়। এবং মৌখিক পরীক্ষায় (Primary TET 2014) কম বেশি সকলকে ৫ থেকে ৭ টি প্রশ্নের উত্তর দিতে হয়।
এর মাস খানেক পর অর্থাৎ ২০১৭ এর প্রথম দিকে প্যানেল ভুক্ত (Primary TET 2014) হওয়া সকল প্রার্থীকে ইমেইল/মেসেজের মাধ্যমে জানানো হয় যে তারা সিলেক্টেড হয়েছে। যে স্কুলে ভাইভা হয়েছিলো সেই স্কুলেই নির্দিষ্ট ডকুমেন্টস দিয়ে ফেব্রুয়ারী মাসের প্রথম সপ্তাহ থেকে কাউন্সেলিং, স্কুল সিলেকশন ও নিয়োগপত্র দেওয়া শুরু হয়। এবং নিয়োগ পত্র দেওয়ার ৩০ দিনের মধ্যে জয়েন করতে বলা হয়। এরপর প্রার্থীরা নিয়োগ পাওয়া সংশ্লিষ্ট স্কুলের SI Office ও নিজের স্কুলে জয়েনিং রিপোর্ট করে কাজে যোগদান করে।
আরো পড়ুন, প্রাথমিক টেট দিয়ে চাকরী পাওয়া 42 হাজার শিক্ষকের নতুন করে ভেরিফিকেশন
এই সমস্ত প্রক্রিয়াটাই হয়েছে একসাথে, অর্থাৎ একসাথে কয়েক হাজার প্রার্থী ইন্টারভিউ দিয়েছে, জয়েন করেছে। উপরোক্ত সমস্ত প্রক্রিয়া (Primary TET 2014) যারা সম্পূর্ণ নিজের যোগ্যতায় সম্পন্ন করেছেন, এবং বিজ্ঞপ্তির দিন অনুসারে তারা শিক্ষাগত যোগ্যতা ও বয়স ঠিক মত যোগ্য ছিলেন, এবং অনলাইনে যারা নিজের রেজাল্ট পাশ দেখেছেন, তাদের কার্যত চিন্তার কারন নেই।
তবে যারা বিজ্ঞপ্তি অনুসারে ১৮ বছর হয়নি, কিম্বা অনলাইনে নিজের রেজাল্ট পাশ দেখেন নি, কিম্বা ভাইভায় অংশগ্রহণ করেন নি, কিম্বা উচ্চ মাধ্যমিকে নম্বর কম আছে, কিম্বা একসাথে ইন্টারভিউ ও কাউন্সেলিং দেন নি, আলাদা করে নিয়োগ হয়েছে, তাদের কোন প্রক্রিয়ায় নিয়োগ হয়েছে, সেটা চিন্তার বিষয় হতে পারে।
এই মুহূর্তে যে সমস্ত ডকুমেন্ট লাগবে সেগুলো হলো,
টেট এডমিট কার্ড, ইমেইল এর প্রিন্ট আউট, রেজাল্ট এর প্রিন্ট আউট থাকলে ভালো হয়, SMS থাকলে ভালো হয়, টেট সার্টিফিকেট যদি পান সেটি থাকলে ভালো হয়, এপয়েন্টমেন্ট লেটার, জয়েনিং লেটার, ট্রান্সফার হলে তার প্রমান পত্র, DLED করলে তার সার্টিফিকেট। এবার এই সমস্ত ডকুমেন্টস ভেরিফাই করে দেখা হবে। লিখিত পরীক্ষার OMR শীট দেখা হতে পারে।
ব্যাংকে একাউন্ট রাখতে হলে, মানতে হবে এই নিয়ম, RBI এর কড়া নির্দেশ
তবে যারা সঠিক জায়গায় আছেন বলে বিশ্বাস করেন তাদের টেনশনের কারন নেই। গতকাল রাজ্য বিধানসভায় শিক্ষক নিয়োগ নিয়ে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বলেছেন, শিক্ষায় যদি 1 লক্ষ চাকরি হয়ে থাকে, তাহলে তার মধ্যে 100 টির ক্ষেত্রে ভুল থাকতে পারে। আমাদের সেই ভুল শোধরানোর সুযোগ দেওয়া হোক। আমি কারো চাকরি খাইনি। কারো চাকরী গেলে আপনাদের বাড়িতে পাঠিয়ে দেওয়া হবে।
আরো পড়ুন, প্রাইমারী টেট মামলায়, পর্ষদ সভাপতি মানিক ভট্টাচার্য কে অপসারনের নির্দেশ
I have gone through your writing. You said that those who got below 50%
in H.S. may face difficulties . But in the first notification of WBBPE it was clearly mentioned that at least 50% marks in H.S. or graduation irrespective of marks is eligible to apply. And those who got appointments after verification in this criteria, why will they be suffered for it? They applied with graduation certificates. Then it was the eligibility mentioned in the notification.
Please reply?
Those who got bellow 50% in HS. They are got chance to upgrade thair marks in HS through NIOS.
When replying in English, sufficient precaution must be taken during making proper sentences and spellings..!!🙄😒 Your reply to Mr B Ali Mandal is having grammatical mistakes 😒 Sorry to mention this, a few days ago; someone from so called journalists made one news on a little girl’s spelling about “umbrella”… and made her life miserable!😒😟 But everyone can make mistake.I can make this “reply” viral too, but I won’t. Try to make necessary corrections in your reply part if you can. Thank you 👍😊😊🙏
I have already made a comment on your reply. As that was somehow irritating, you might not approve that comment here for public 😊. If that happens, if you won’t approve my comment, be assured that I will make a public Post on social Media on whole chapter; using necessary screenshots. So it is my humble request to you, please never try to suppress my comment, thank you.,😊👍🙏