ইতিমধ্যে রাজ্য সরকারের দুয়ারে রেশন প্রকল্পে জয় হয়েছে রাজ্যের। রেশন ডিলারদের একাংশ এই দুয়ারে রেশন প্রকল্প বেআইনি বলে জানিয়ে হাইকোর্টে আবেদন করেছিল। হাইকোর্টের পক্ষ থেকে দুয়ারে রেশন প্রকল্পকে অবৈধ আখ্যা দেওয়া হয়। ফলে দুয়ারে রেশন প্রকল্প সাময়িক সময়ের জন্য বন্ধ ছিল। সেই হাইকোর্টের রায়কে চ্যালেঞ্জ করে সুপ্রিম কোর্টে মামলা করে রাজ্য সরকার।
রেশন ডিলার রা আর রেশন দোকান চালাতে পারবেন না।
দুয়ারে রেশন চালানোর অনুমতি দেওয়া হয়েছে। পাশাপাশি হাইকোর্টের রায়ের উপর স্থগিতাদেশ দেওয়া হয়েছে সুপ্রিম কোর্টের তরফে। অন্যদিকে পশ্চিমবঙ্গ রেশন ডিলার সমিতির পক্ষ থেকে বলা হচ্ছে তারা হকার নয়। তাই বাড়ি বাড়ি রেশন দিতে পারবেন না। আর এর মধ্যেই মমতার পথে হেটে রেশন ডিলার দের এক হাত নিল কেন্দ্র সরকার। রেশন ব্যবস্থা নিয়ে দেশজুড়ে নতুন পদ্ধতি আনতে চাইছে কেন্দ্রের মোদি সরকার।
দেশজুড়ে এই মুহূর্তে রেশন দোকান রয়েছে ৫ লক্ষ ৩৬ হাজার ৩৮ টি। তার মধ্যে ব্যক্তি মালিকানাধীন রেশন দোকানের সংখ্যা ২ লক্ষ ২৮ হাজার ৩৫৩ টি। এই ব্যক্তি মালিকানাধীন বা রেশন ডিলাদের রেশন দোকানগুলিকে স্থানীয় কোনো সমবায় সমিতি বা স্বনির্ভর গোষ্ঠী বা স্থানীয় গ্রাম পঞ্চায়েতের হাতে তুলে দেওয়ার লক্ষ্যে বিল আনতে চলেছে মোদি সরকার। দেশ জুড়ে যত ব্যক্তি মালিকানাধীন রেশন দোকান রয়েছে বিল এনে কেন্দ্রীয় সরকার সমস্ত রেশন ডিলারদেরকেই রাষ্ট্রের অধীনে নিয়ে আসার লক্ষ্যে সিদ্ধান্ত নিয়েছে। ফলে এরপর থেকে বিল পাস হলে সম্পূর্ণ রেশন ব্যবস্থাই রাষ্ট্রের অধীনে থাকবে। ব্যক্তি মালিকানায় কোনো দোকান থাকবে না।
আর যদিও কেন্দ্রের এই সিদ্ধান্তের সঙ্গে সহমত নন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তার কারণ ব্যক্তি মালিকানায় যে সমস্ত রেশন দোকান রয়েছে সেগুলিকে রাষ্ট্রের অধীনে নিয়ে আসলে একশ্রেণীর মানুষের রুটি রুজি বন্ধ হয়ে যাবে। পাশাপাশি এই পথ দিয়েই ভবিষ্যতে কেন্দ্রীয় সরকার একাধিক ব্যক্তির সম্পত্তিকে রাষ্ট্রের সম্পত্তি হিসেবে অধিগ্রহণ করে নেবে। যা দেশের গণতন্ত্রের উপর বড় আঘাত।
তাই কেন্দ্রীয় সরকারের এই সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে সর্বতোভাবে লড়াই করবে তৃণমূল। জানা গিয়েছে, বিজেপি বিরোধী সমস্ত রাজনৈতিক দল কেন্দ্রীয় সরকারের এই রেশন ব্যবস্থাকে সম্পূর্ণভাবে স্বনির্ভর গোষ্ঠী বা স্থানীয় গ্রাম পঞ্চায়েতের অধীনে নিয়ে আসার লক্ষ্যে সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে তীব্রভাবে প্রতিবাদ জানাবে। যদিও মমতা ও কেন্দ্রের মূল লক্ষ্য একটাই। স্বনির্ভর গোষ্ঠী হোক আর কেন্দ্রীয় করনই হোক, রেশন ডিলার ব্যবস্থাকে উঠিয়ে তখন সেটা আর ব্যক্তিগত মালিকাধীন থাকবে না।
রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এবং তৃণমূল কংগ্রেসের দাবি, দেশের গণবন্টন ব্যবস্থায় রেশনে খাদ্যশস্য বন্টনের এই প্রকল্প কেন্দ্র এবং রাজ্য উভয়েই পরিচালনা করে। ফলে কেন্দ্র, রাজ্য দুইজনেরই মিলিতভাবে পরিচালনা করা প্রকল্প যদি কেন্দ্রীয় সরকার একার সিদ্ধান্তে জোর করে এইভাবে ব্যাক্তি মালিকানা থেকে বদল ঘটিয়ে সরকারি প্রতিষ্ঠানে রূপান্তরিত করার সিদ্ধান্ত নেয়, তাহলে সে ক্ষেত্রে রাজ্যের অধিকারে হস্তক্ষেপ করা হয়। এটা এক অর্থে রাজ্যের ক্ষমতা কেড়ে নেওয়ার প্রচেষ্টা।
ফলে এর বিরুদ্ধে তীব্র প্রতিবাদ জানাবে তৃণমূল এবং বিজেপি বিরোধী অন্যান্য রাজনৈতিক দল। এই ব্যবস্থা লাগু হলে দেশের সমাজ ব্যবস্থা এবং গণতন্ত্রের পক্ষে যা ক্ষতিকর হতে পারে। তাই কেন্দ্রীয় সরকারের তরফে এই বিল জোর করে পাস করানোর চেষ্টা হলে তৃণমূল সর্বশক্তি দিয়ে ঝাঁপাবে বলেই জানা গিয়েছে। অন্যদিকে তৃণমূল ও যদি এটাকে স্বনির্ভর গোষ্ঠী বলে আইন আনতে চায়, সেক্ষেত্রেও সেটি আর দোকান থাকবেনা, হয় সেটা সমিতির হবে নয়তো কোনও সংস্থার অধীনে হবে।
তৃণমূলের আরো দাবি, কেন্দ্রের মোদি সরকার ঘনিষ্ঠ বা বন্ধু কোনো শিল্পপতিকে এই রেশন ব্যবস্থা তুলে দিয়ে তাদের সাপ্লাই চেইন হিসেবে ব্যবসা করার সুযোগ করে দিচ্ছে। কোনো বৃহৎ শিল্পপতি এই রেশন ব্যবস্থাকে পুরো কুক্ষিগত করে চাল, ডাল, গম, তেলের পাশাপাশি অন্যান্য ব্যবসাও শুরু করবে। যা ফুড সাপ্লাই চেইন হিসেবে মুনাফার পথ প্রশস্ত করবে। তাই এই ব্যবস্থার বিরুদ্ধে লড়াই চলবে।
ATM থেকে টাকা তোলার ক্ষেত্রে জারি হল নতুন নিয়ম, না জানলে বিপদে পড়বেন।
দেশের গণবন্টন ব্যবস্থায় রেশন দোকানের মাধ্যমে খাদ্যশস্য সরবরাহ করে সরকার। এ ক্ষেত্রে কেন্দ্র এবং রাজ্য উভয়েই পরিচালনা করে এই ব্যবস্থাকে। তবে কেন্দ্রের তরফে কেন্দ্রীয় খাদ্য সচিব সঞ্জীব চোপড়া ইতিমধ্যেই এই তথ্য রাজ্যের খাদ্য সচিবদের কাছে পৌঁছে দিয়েছেন। কেন্দ্রের তরফে বলা হচ্ছে, ব্যক্তি মালিকানাধীন রেশন দোকানগুলিকে সরকারি প্রতিষ্ঠানের হাতে তুলে দিলে স্বচ্ছতা বাড়বে। সেক্ষেত্রে রেশন দোকানগুলির পরিকাঠামগত উন্নয়ন হবে। কেন্দ্রের পক্ষ থেকে যে খাদ্যশস্য রাজ্যকে দেওয়া হয় তাতে আরো সুবিধা হবে।
লটারি জেতার গোপন কৌশল, এক মিনিটে ভাগ্যবদলের ফর্মুলা শিখে নিন।
যদিও গ্রাহকদের সাথে হামেশাই খারাপ ব্যবহারের অভিযোগ আসে রেশন ডিলারদের কাছ থেকে। পরিমানে কম দেওয়াই হোক আর অহেতুক হয়রানি করা। গ্রাহকেরা অভিযোগ করেন, রেশন ডিলার রা যেন নিজের পকেট থেকে রেশন দেয়, এমন একটা আচরন তাদের মধ্যে দেখা যায়। এক্ষেত্রে কেন্দ্রই হোক আর রাজ্য, কোনও সংস্থার অধীনে আসলে সেটা নিয়ন্ত্রন করা যাবে। এই বিষয়ে আপনার মতামত নিচে কমেন্ট করে জানাবেন।
Written by Rajib Ghosh.
Khub bhalo hobe.
Khub bhalo hobe.
ব্যাক্তি মালিকানা না রাখায় ভালো
Khub bhalo hobe
খারাপ হবেক
If Ration system under in samabai then it is big opportunity for samabai but there will be a same thing as ration system so it is not right process for poor people
Loit basi hoba podhan member ta gorib der ghor er taka amni te khaye ni6e bank account a ja6a tau. Ar rastion to oder kach theke nite gale manus aroi paba na kau ka kichu bolar thakba na. Akhon to frood supply office a compln kora kaj hoi. Tokhon to neta ar hate chola jaba kau voi a mukh khulba na
মোদির পিছন মেরে মেরে ফেলতে হবে।
Modi sarkar ar kno ration daba na ,tar chesta korcha. Manuce ka boka banana ba modi sarkar. Ration delear ar kucha Ration Nita chai.
Modi sarkar ar kno ration deba na ,tar chesta korcha. Manuce ka boka banaba modi sarkar tar koushal. Ration delear ar kucha Ration Nita chai.
Issue of food
I mind it, we are all take well management for whole people of our Country, why there bouth (C govt/S Govt) are take challange it in ration distrubution, Bouth are YOU questions to you, Whom are Present position of maker of bouth, where public/Nation is except. Pls dont time vest the Indian population.
Issue of food
I mind it, we are all take well management for whole people of our Country, why there bouth (C govt/S Govt) are take challange it in ration distrubution, Bouth are YOU questions to you, Whom are Present position of maker of bouth, where public/Nation is except. Pls dont time vest the Indian population.
Khub sahoj kore vable ai babostha valo mane holeo,ar sudur ভবিষ্যৎ ফল খুবই খারাপ হবে।কৃষি bill ar ata । R protha protha valo korleo akta time আম্বানির মতো কাউকে ব্যাবস্থা তার 12 বাজাবে।যেমন আখন আমরা মোবাইল recharge niye ভুগছি ।এমন e hbe।
‘Amra jkhn dokane ration nite chai unara jno mne hy unader bari theke ration di66e kathata ekdmee thik’ -1. Karon Dealer ra amader byapok vbe hoy rani kren ei ble je ei month e wheat km ese6e ba Ata km ese6e.
2.Ar onek smy mal na deoa stteo link chole jaoar ktha ble finger print niye nei but nirdisto byakti porjapto ration er mal pan na.
733156 maslandapur Raigarh Raipur
Must be run some new system, Ration deler system very old and vogues.
The ration system is dishonest, it should be stopped and the proportionate amount should be deposited in the bank account