Madhyamik Result 2022 : মাধ্যমিকের খাতায় অক্ষর চিনতে হিমসিম খেতে হচ্ছে পরীক্ষকদের
মাধ্যমিকের রেজাল্ট বেরোনোর আগেই রেজাল্ট (Madhyamik Result 2022) নিয়ে জানা গেল আগাম বার্তা। পরীক্ষকেরা খাতা দেখছেন, আর এরই মধ্যে এবারের পরীক্ষকেরা জানিয়ে দিলেন এখন পর্যন্ত যেসব খাতা দেখেছেন তাদের অনেকেই পাশ করতে পারছে না, এমনকি তাদের অক্ষর চিনতে হিমসিম খেতে হচ্ছে পরীক্ষকদের, এই মুহূর্তে পাশ নম্বর না দিয়েই অনেক খাতা পাঠাতে হয়েছে।
অতিমারির আবহেও এবছর মাধ্যমিক পরীক্ষা (Madhyamik Result 2022) গত ৭ মার্চ থেকে শুরু হয়েছিল। চলেছিল ১৬ মার্চ পর্যন্ত। এ বছরের মাধ্যমিক পরীক্ষার উত্তরপত্র নিয়ে নানান নজিরবিহীন ঘটনা ইতিমধ্যেই সকলের নজরে এসেছে। আবারও মাধ্যমিকের উত্তপত্র দেখতে গিয়ে হিমসিম খেতে হল পরীক্ষকদের।
পরীক্ষার খাতা দেখতে গিয়ে অনেকক্ষন ধরে চোখ রাখার পর পরীক্ষার্থীর লেখা অক্ষরটি আসলে কি তা বুঝতে পেরেছেন পরীক্ষক। কোনও পরীক্ষার্থী খাতায় লিখেছেন উল্টো ‘দ’। কেউবা ‘ই’ কারের মাথায় চিহ্ন দেওয়ার বদলে তা দিয়েছেন তলায় (Madhyamik Result 2022).
এর আগেও উত্তরপত্র দেখতে গিয়ে পরীক্ষকেরা তাদের অভিজ্ঞতা জানাতে গিয়ে বলেন, ‘খাতা খুলে দেখি অধিকাংশই একটি অক্ষরও লেখেননি। ফাঁকা খাতা জমা দিয়েছেন। কেউবা হুবহু টুকে দিয়েছেন বাং প্রশ্নপত্রটি’।
একজন ইংরেজি শিক্ষক এ বিষয়ে তাঁর অভিজ্ঞতা থেকে সংবাদ মাধ্যমকে দেওয়া বক্তব্যে জানান, ‘নিজের নামের বানান ইংরেজিতে লিখতে গিয়ে কেউ ‘ডি’, ‘এল’, ও ‘বি’ অ্যালফাবেট উল্টো করে লিখেছে’।
এ প্রসঙ্গে, পরীক্ষকেরা জানান, অতিমারী আবহে দু বছর স্কুল বন্ধ থাকার জন্য পরীক্ষার্থীরা অনেকেই অক্ষর ভুলে গেছে। একটা বা দুটো নয়। এমন অনেক খাতাই আছে যেখানে অক্ষর চেনা যাচ্ছে না। মনোবিজ্ঞানের ভাষায় অক্ষর উল্টো লেখাকে বলে ‘টেম্পোরারি ডিস্লেক্সসিয়া’।
যেটি আমির খানের জনপ্রিয় হিন্দি সিনেমা ‘তারে জামিন পার’ এ দেখানো হয়েছিলো।
মাধ্যমিকের খাতা দেখার দায়িত্বে থাকা একজন বাংলা শিক্ষক সংবাদ মাধ্যমকে জানান, একজন পরীক্ষার্থী পুরো খাতায় বহুবার ‘দ’ ও ‘গ’ ভুল্ভাবে লিখেছে। অর্থাৎ দুটি অক্ষরই উল্টো লিখেছে। এবার জীবনের এত গুরুত্বপূর্ন পরীক্ষায় পরীক্ষার্থীকে পাশ করাবেন কিকরে সেই ভেবেই চিন্তায় পড়েছেন তিনি (Madhyamik Result 2022).
অন্য একজন পরীক্ষক এ বিষয়ে জানান, একজন পরীক্ষার্থী তার খাতায় অনেকগুলি প্রশ্নেরই উত্তর লিখেছেন। তবে সেই লেখা পড়া সম্ভব হয়নি। পরীক্ষক খাতায় স্পষ্ট ভাবে লিখে দিয়েছেন, ‘এই লেখা পড়া সম্ভব নয়’। অন্য একজন পরীক্ষার্থী সাদা খাতাতে কিছুই লেখেনি। ছবি আঁকার প্রচেষ্ঠা করেছে। কেউবা ‘তালব্য শ’ লিখতে ভুলে গিয়েছে। Madhyamik Result 2022
মাধ্যমিক, উচ্চ মাধ্যমিক পাস করলেই পাবেন এই স্কলারশীপ, এখুনি আবেদন করুন
সংবাদমাধ্যম সূত্রের খবর, জলপাইগুড়ির একটি স্কুলের প্রধান শিক্ষক জানান, যে সকল পড়ুয়াদের বাড়িতে গৃহ শিক্ষক বা স্মার্ট ফোন ছিল না, তাদের দু বছর পড়াশোনা করাই হয়নি। তারা এই সময়ে একটা লাইনও লেখেনি। তাই অক্ষর ভোলাটা অস্বাভাবিক কিছু নয়। জলপাইগুড়ির মাধ্যমিকের দায়িত্বে থাকা শিক্ষক সুব্রত রায় অবশ্য সকল বিষয় পর্ষদকে জানানোর কথা বলেন। Madhyamik Result 2022
তবে পরীক্ষার্থীরা উত্তরপত্রে এমন লেখার ফলে তাদের ভবিষ্যতের কি হবে ? বর্তমানে এটাই ভাবনার বিষয়। এবার কি মানবিকতার বিষয়টি বিবেচনা করে সকলকে পাশ (Madhyamik Result 2022) করানো উচিত? প্রশ্ন উঠছে। এই বিষয়ে আপনার কি মত? নিচে কমেন্ট করে অবশ্যই জানাবেন। এ সম্পর্কিত খবর আগে পেতে হলে অবশ্যই এ ওয়েবসাইটটি ফলো করতে ভুলবেন না।
Written By Manika Basak.
গল্প নয় সত্যি, মাত্র 45 টাকাতে ঘুরে আসুন দীঘা। কিভাবে যাবেন?
As expected ! এই ভাবে এক্সাম টা নিলে এটা স্বাভাবিক ছিল !
2022 মাধ্যমিক পরীক্ষা দেওয়া ছাত্রদের সম্মান করা
উচিত,কারণ এরা গত বছর এর মোত ফোকটিয়ার
ফাস্ট ডিভিশন পায়নি
Right
গত বছর যদি বিনা পরীক্ষায় 60% এর ওপরে নম্বর দিয়ে পাশ করিয়ে দিতে পারে। তাহলে এবারের পরীক্ষার্থীরা অন্তত পরীক্ষা দিয়েছে তারা কেন পাশ হহওয়ার সুযোগ পাবে না। এই টুকু হয়ত মধ্যশিক্ষা পর্ষদের ভেবে দেখা উচিৎ। আমি এমনও দেখেছি এবারের পরীক্ষার্থীদের প্রচুর ‘model activity task’ দিয়েছিল , যার ফলে তারা সেগুলো করতেই ব্যস্ত হয়ে পড়েছিল, অন্তত এইসব না দিয়ে স্কুলে তো কোভিড বিধি মেনে ক্লাস করাতে পারত, কিন্তু তা না করে প্রচুর পরিমানে তাদের উপর model activity task চাপিয়ে দিল, এবার ঐসব বাড়িতে করতে দিলে তো যেকোনো বাচ্চা দেখে দেখে লিখবেই, তারা ভেবেছে বাড়িতে বসেই তো লিখতে হবে এতো খাটনি করবো কেন,সেকরনে তারা পড়া কে serious ভাবে নেয় নি আর স্কুল থেকেও তেমন ক্লাস হয়নি। তাই আমার মতে তাদের পাস করিয়ে দেওয়া উচিৎ।
তারা তো অন্তত এই পরিস্থিতিতেও exam দিয়েছে । গত বছর তো বিনা পরীক্ষায় ভালো ভালো নম্বর নিয়ে পাশ করেছে সেটার বেলায় কিছু না।
Na jara fall koracha tader ka fall koriea daya tai uchit
Yes
Right
I’m class 11 student. R apni jodi class 11 er question paper dekhen toh dekhbe ato hard. Amder toh syllabus o ses hoini odhek 🥲
Hmm, passed korie deya uchit…🥺🥺😓😰😢😖😊
2 years pura lockdown tha insaan kitna sawadani se bahar nikal ta tha us time tution bhi koi apna bacha ko nhi bhejta tha es halat Mai bacha sab ka padhai bhi Socho ruk hi gya tha toh bacha sab tension se madhamik diye abhi woh log fail ho jate toh woh society ka bhi kadam utha skte hai maa baap toh or aage padenge ke bhi nhi yeh sh results dekh ke
In my opinion, those who could not write anything should be dropped. Because passing them now would leave a huge gap in their knowledge, which could ruin their future. So it is better to postpone them for one year.
2022 সালে মাধ্যমিক পরীক্ষা হবে 3 মাস আগে থেকেই সমস্ত ছাত্র-ছাত্রীরা জানতো যে 7 ওই মার্চ শুরু হবে মাধ্যমিক পরীক্ষা এবং 16 মার্চ শেষ হবে/অতি মারির কারণে স্কুল বন্ধ থাকলেও ছাত্রছাত্রীরা প্রাইভেট কোচিং বিভিন্ন জায়গায় পড়াশোনা করেছে/ অনেক ছাত্র মাধ্যমিক পরীক্ষা হবে তা জানার পরেও পড়াশোনা করেননি/কারণ তারা জানত যে মধ্যশিক্ষা দপ্তর তাদের পাস করিয়ে দেবে ফেল করলেও/তার জন্য অনেক ছাত্রছাত্রীরা মাধ্যমিক পরীক্ষায় সাদা খাতা জমা দিয়েছে কেউ আবার লিখেছে উলটপালট কারো আবার অক্ষর চেনা যাচ্ছে না /তারা মনে করে যে অতি মারির কারণে স্কুল বন্ধ থাকায় তাদের পাস করিয়ে দেবে/যেসমস্ত ছাত্রছাত্রীরা সাদা খাতা জমা দিয়েছে য়াদের অক্ষর চেনা যাচ্ছে না কেউ আবার উত্তর লিখেছে উত্তর চেনা যাচ্ছে না তাদের কাউকেই পাস করানো যাবে না/কারণ তাদের য়দি মধ্যশিক্ষা দপ্তর অতি মারির কারণে স্কুল বন্ধ থাকায় পাশ করিয়ে দেওয়া হয়/তাহলে এটা মধ্যশিক্ষা দপ্তর অনেক বড় ভুল করবে/কারণ যেসমস্ত ছাত্রছাত্রীরা ফেল হওয়ার যোগ্য তাদের পাস করালে তারা পরবর্তীতে আবারও এরকম করবে/তাই আমার অনুরোধ যেসমস্ত ছাত্রছাত্রীরা ফেল হওয়ার যোগ্যতা তাদের নিঃসন্দেহে করানো হোক/নইলে 2023 সালে যারা মাধ্যমিক পরীক্ষা দেবে তারা ঐরকম লিখে আসবে /কারণ তারা জেনে গেছে যে মাধ্যমিক পরীক্ষায় সাদাখাতা জমা দিলেও লিখলেও না লিখলে ও উল্টা পাল্টা লিখলে পাশ করিয়ে দেওয়া হয়/তাই অনেক ছাত্র 2023 এ মাধ্যমিক পরীক্ষা হবে তা জানার পরেও পড়াশোনা করে না /
আমার মতামত যে সমস্ত ছাত্র-ছাত্রীরা অ্যানসার পেপার এ কিছুই লেখেনি তাদেরকে ফেল করিয়ে দেওয়া হোক এবং যারা একটু মাত্র হলেও লেখার প্রচেষ্টা করেছে তাদেরকে পাস করিয়ে দেওয়া হোক কারণ যদি মাধ্যমিক পাশ করে যায় তাতে কোনকিছুই অঘটন ঘটবে না কারণ এই যুগে মাধ্যমিক পাশ করলেই চাকরি পাওয়া যায় না মাধ্যমিকে যদি পাস না ফেল না বোঝা যায় তাহলে উচ্চমাধ্যমিক তো আছেই তাদের যাচাই করানোর জন্য তাই আমার বক্তব্য হল যে সমস্ত ছাত্র গুলি আনসার পেপার নাম রোল নাম্বার ছাড়া কিছুই লেখেনি তাদেরকে ফেল করিয়ে দেওয়া হোক এবং যারা বিন্দুমাত্র হলেও লেখার চেষ্টা করেছে তাদেরকে পাশ করিয়ে দেওয়া হোক এটাই আমার শিক্ষা দপ্তরের কাছে আবেদন
Madhyamik degree ta ki etoi felna j porasona na koreo paoya jay ? Jara nijer name likhte pare na, okkhor gyan nei baa ektao prosner answer dite pare na tara ki adope student ? Amra sobai jani, cycle chora, santaar kata r okkhor gyan ekbaar sikhle keu bhoolte pare na. Tai jar jemon number paoyar joggo taar temon number paoya uchit. Grace nie pass kore jaoyaar por enarai abaar kormo sangsthan er jonno andolon korben. Emnite sikhito bekar ra chakri pachhe na, tar upor ei ajogya karma prarthi der nie sorkar saamlabe ki kore ? Onekei otimari poristhitir kotha bolchen. Tader kache amaar binito prosno, barite bose purono pora revise kora baa hater lekha ta practice kora baa niden pokhhe nijer name lekha ta practice korar ki khub asubidhe chilo ? Ei udahoron ekbaar set hole porer bochor gulote ki hote pare ekbaro vebechen ? Ekjon teacher hisebe ami studentder sobsomoy boli “Always do your duty. If you Pay time to yourself, time will repay you later”. Jara seta koreni taader prize dile chatro somaje ki barta jabe ? Thanks.
এটা হল প্রাকপ্রাথমিক থেকে অষ্টম শ্রেণী পর্যন্ত সকল ছাত্র-ছাত্রীদের পাশ করে দেওয়ার ফল।পাশ ফেল প্রথা শিক্ষা ক্ষেত্রে আবার ফিরিয়ে আনতে হবে।
Ha re bokachoda tui bujhbi ki kore phatche amader
In my opinion, those who could not write anything should be dropped. Because passing them now would leave a huge gap in their knowledge, which could ruin their future. So it is better to postpone them for one year
Agree
দুটো বছর যখন অনলাইন এ পড়ানো হয়েছে তাহলে সরকারের অনলাইনেই পরীক্ষাটা নেওয়া উচিত ছিল, বহু ছাত্রদের কাছে তো স্মার্ট ফোন ই ছিল না তারা কি করবে তাহলে| আধা পেট খাইয়ে যদি পুরো কাজের আসা করে তাহলে তো পুরো পুরি ভুল সেটা, আমার মতে ছাত্রদের পাস নম্বর দেওয়া উচিত
Abarer madhyamik exam j poristhitite hoye6e ,class na koriye ,Tara madhyamik bisoy tiyei ki6u bojheni ,sobai ar Dhoni ghorer bacha noi j tuition ar smart phone e class korbe ,tateo Tara sahos kore porikha ta diye6e ,Amar mote tader sobai k pass korano uchit ,Karon ager bo6or j vabe Bina exam e sobai k first division e pass korano hoye6ilo sei hisebe tader upor onnai Kora hobe Karon Ora porikha diye6e, Tai Amar mot tader k pass korano hok
যারা খাতাতে কিছুমাত্র লিখবার চেষ্টা করেছে তাদের পাশ করানো উচিত ।
আর যারা কিছুই করেনি । তাদের আবার ঐ ক্লাস পঠনপাঠন করতে হবে ।
Jara jetar joggo tara jeno sey anujayi number ey pay karon hoyto atimarir karone student der porasona korar disturbed hote pare but tara jodi akkhor vule Jay tahole vabte hobe sey sob student ra porasonar jogggoy noy karon porasonar khettre hoyto vulvantri hote pare but akhoor vule jawya ta asombhov tai kindly j jetar joggo je jemon likheche take jeno serokom number ey dewya hoy karon exam ta holo exam ey akhane karur maya vebe exam a pass koriye dewyar moto bisoy noy ata. Ok Thank you
সম্পূর্ণ ভুল আপনি এটা কোন যুক্তিতে বললেন কোনো স্টুডেন্ট না পড়তেই পারে কিন্তু ১০০% এর মধ্যে ৪০% ছাত্রদের কাছে স্মার্ট ফোন ই নেই তারা কি করবে, তাদের জন্য কি কেউ ভেবেছে | আপনি তো বললেন জার যেটা যোগ্যতা সে সেই নবর ই পাবে কিন্তু আমার মতে অনেক জন এই ২ বছরে অভাবের জন্য ও পড়তে পারেনি তারা কি করবে শুনি, তাদের ও শিক্ষার ওপর রাইট আছে তারা যদি এবার টাকার অভাবে না পড়তে পারে তালে তাকেও কি ফেল করানো হবে অন্তত আমার মতে তাদের 25 নম্বর দিয়ে পাস করানো উচিত|
আমার মতে জে জে ছাত্র খারাপ রেজাল্ট করেছে তাদেরকে ফেল করানো উচিত ।কারণ এই ভাবে পাস করালে পরের জেনারেশন ভাববে পাস তো হয়েই যাব বই পরার কি দরকার । ওরা ভালো ভাবে পরাশুনা করে আবার পরীক্ষা দিক। এখন যদি ওদের উপরে প্রেসার না ফেলা হয় তবে ওরা এই ভাবে চলতে থাকবে।
Hi আমার নাম সাহাবাজ সেখ আমার marked
টা বলুন please
Hi
মাধ্যমিক পরীক্ষা আগে থেকে কোন অনলাইন ক্লাসের ব্যবস্থা ছিল না কোন পড়াশোনার সাথে কোন সম্পর্ক ছিল না সুতরাং স্টুডেন্টরা কিভাবে পড়াশোনা করবে আমার মনে হয় এই বাড়ে সব স্টুডেন্ট দের পাশ করিয়ে দেওয়া উচিত।
যদি পরাশোনার মন থাকে তাহলে অনলাইন ক্লাশের দরকার নেই কমছে কম পাসমাক্ টা তো লিখতে পারে
Ha pass koriya dewa uchit
আমার মতে, তারা কিছু লিখতে পেরেছে তাদের অন্তত পাশ করিয়ে দেওয়া উচিত। কারন সবাই HS পড়বে না। কিন্তু এমন বহু পরিবার আছে যাদের এই পাশের খুব প্রয়োজন। অবশ্যই যারা ভালো লিখতে পেরেছে তাদের যেন খুব ভালো নম্বর দিয়ে পাশ করানো হয়। অর্থাৎ এই দুই শ্রেণীর মধ্যে যেন একটা পার্থক্য থাকে। না হলে মুড়ি মিছরী এক দর হয়ে যাবে।
আমার মতে যাদের 10/12 নাম্বারের উপরে পেয়েছে তাদের পাশ করুন
মাধ্যমিক পরীক্ষা ভালো হবে কেমন করে আমাদের মোদি সরকারই তো লকডাউন করে রেখেছিল পড়াশোনা তো দূরের কথা ছাত্র-ছাত্রী বই খুলে পড়তে পারেনি স্কুল বন্ধ ছিল প্রাইভেট বন্ধ ছিল অনলাইনে পড়া বন্ধ ছিল দেশের মহামারী অবস্থা পড়াশোনা করবে আমার মনে হয় এই বাড়ে সব স্টুডেন্ট দের পাশ করিয়ে দেওয়া উচিত।
Pass করিয়ে দেওয়া উচিত
স্কুলের চাহিদা প্রাইভেট কোচিং মেটাতে পারে না তাও আবার গ্রামাঞ্চলে, আর গ্রামের মানুষ এতটাও শিক্ষিত নয় যে তাদের ছেলেমেয়েরা কে নিজেরা পড়বে। প্রায় 2 বচ্ছর গ্রামের ছেলেদের পড়াশোনা বন্ধ। সুতরাং এমন ত হওয়ারই ছিল।আর আপনি বলছেন তাদেরকে পাস না করতে,,,,,,তাহলে হয়তো তারা স্কুলই ছেড়ে দেবে, বাড়ির চাপে ।
মানবিকতার যদি প্রশ্নই থেকে থাকে তবে তো আমাদের কথা আগে চিন্তা করা উচিত। কারণ আমরা যারা নব্বইয়ের দশকে বা তারপরে পরীক্ষা দিয়েছি তাদের পরীক্ষা তো খুব একটা সহজ ছিল না। সেটাও তো ভাবনা চিন্তা করা উচিত। তাহলে তখন যেসব ছেলে মেয়েরা প্রেম করেছিল তাদের কত পাশ করিয়ে দেওয়া উচিত। বা যারা সেকেন্ড ডিভিসনএ পাস করেছিল তাদের ফার্স্ট ডিভিশন বাস্টার পাইয়ে দেওয়া উচিত। লাভটা কি হবে ভবিষ্যৎ অন্ধকার হয়ে যাবে।আমরা যারা 90 দশকে পরীক্ষা দিয়েছিলাম মাধ্যমে আমাদের সময় অনেক ছেলেমেয়েই অংকে বা অন্যান্য সাবজেক্টে ব্যাক পেত তাদের কি কি কখনো পাশ করিয়ে দেওয়া হয়েছে মানবিকতার দিকে তাকিয়ে। তবে আজ সেটা হবে কেন। এরা আজ বাড়িতে এত কিছু পেয়েও পড়াশোনা করে না। এটা কাদের দোষ একবার নিজেদেরকে প্রশ্ন করুন। আর যেসব ছেলে মেয়েরা আমাদের সময় ব্যাগ পেত তাদের ভবিষ্যতের কি হবে। আর তখন তুকু কঠিনভাবে খাতা দেখা হতো। আর আজকালকার দিনে যেরকম মাস্টার দিদিমণি তেমনি তাদের ছাত্র ছাত্রীরা।এই কথাগুলো বললাম বলে মনে করবে না আমি অনেক কিছু জানি। আমি কিছুই জানি না নাথিং আমি সেই সময়কার একটি সেকেন্ড ডিভিশন এর মাধ্যমিক পাস করা ছেলে কিন্তু যতটুকুন পাস করেছি সলিড পাস করেছি। সুতরাং অপরাধ মার্জনা করবেন যদি খারাপ কিছু বলে থাকি। এইসব বাচ্চা ছেলেমেয়েদের সুযোগ দেওয়া উচিত তবে এইভাবে নয়
Karon oi porikha ta tumio diyechile
সেটুডেন্টরা অক্ষড় ভূলে গিয়েছি তাছাড়াও যে বিষয়
পরীক্ষা দিয়েছে সেই বিষয় তারা ভালোভাবে জানে কি জানে না তা নিয়ে সন্দেহ । আমরা সবাই জানি যে মধ্যমিক পরীক্ষা জীবনের প্রথম পরীক্ষা । এই পরীক্ষা দাঁড়া বোঝা যায় আমাদের পড়া সোনার ভীত কতোটা ভালো বা আমাদের আরো ভালো করতে হবে সেইটা বোঝা যায়। এই মহামারি সময়ে যারা অক্ষড় ভূলে গিয়েছি এবং যারা কিছুই লিখতে পারেনি । তাদের কে পাস করানো আমার মতামতে উচিত না , কারণ যারা অক্ষর ভূলে গিয়েছে তারা তারা HS কিভাবে দেবে এবং তারা যদি ফেইল করে HS exam তাদের ভবিষ্যৎ পুরোপুরি অন্ধকার হয়ে যাবে ।
Aaj ke to aye diner jonno sorkaar dai baccha der ke lockdown ne ses kore dilo. Jekhon baccha der bhobisot tekhon bhabin ni ki hobe tahole yekhon bhebe ki laabh
Age bochore porikha na diye pass koriye chilen tahole ২০২২saale baccha der jonne keno bhab chen yesra porikkha diye che kichu to likhe che yeder ke yo pass kore dowa uchit