Advertisement
Illegal Private Tuition
Advertisement

Illegal Private Tuition School Teacher – দ্রুত ‘অ্যাকশন টেকেন রিপোর্ট’ চাওয়া হয়েছে বিকাশ ভবনের তরফ থেকে।

রাজ্যের প্রাথমিক শিক্ষক। তার উপর টিউশনিও করেন (Illegal Private Tuition School Teacher)। এমন কেউ চেনা জানা আছেন নাকি? তাহলে সাবধান! না হলে সাসপেন্ড হতে বেশি সময় লাগবে না। নিয়ম তোয়াক্কা করে টিউশনি করায় রাজ্যের পাঁচটি জেলার মোট ৬১ জন প্রাথমিক শিক্ষককের বিরুদ্ধে দেওয়া হলো তদন্তের নির্দেশ।

Advertisement

প্রসঙ্গত, রাজ্য সরকারের তরফ থেকে স্কুলে কর্মরত শিক্ষকদের বহুবার টিউশনি বন্ধ রাখতে (Illegal Private Tuition School Teacher) আর্জি জানানো হয়েছিল। এমনকি কড়া ব্যবস্থা গ্রহণ করার বার্তাও দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু এর আগে কখনো নাম, সার্কেল ও স্কুলের নাম দিয়ে শিক্ষকদের তালিকা আগে তুলে ধরা হয়নি। কিন্তু এই ৬১ জনের ক্ষেত্রে রাজ্য দৃষ্টান্তমূলক ব্যবস্থা নিতে চাইছে।

Advertisement

কোন কোন জেলার প্রাথমিক শিক্ষকদের ওপর এই ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে?
রাজ্যের মোট পাঁচ জেলার শিক্ষকদের এই তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। তার মধ্যে রয়েছে উত্তর ২৪ পরগনা, বীরভূম, নদিয়া, কোচবিহার ও পুরুলিয়া (Illegal Private Tuition)। তার মধ্যে ৪৭ জন শিক্ষকই উত্তর ২৪ পরগনা জেলার। এর মধ্যে ২ জন প্যারাটিচার। ৪৭ জনের মধ্যে বেশিরভাগই বাদুড়িয়া, বসিরহাট, হাসনাবাদ, গাইঘাটা, স্বরূপনগর, দমদম, দেগঙ্গা ও মধ্যমগ্রামের।

Advertisement

দিনে মাত্র 30 টাকা জমিয়ে, পান 4 লাখ টাকা, বাম্পার পলিসি এলআইসির।

২ জন বীরভূম জেলার। নদিয়া জেলার ৪ জন। ৩ জন কোচবিহার ও ৫ জন পুরুলিয়ার বান্দোয়ান ১ ও ২ চক্রের (Illegal Private Tuition)। সংবাদমাধ্যম সূত্রে খবর, টিউটর্স ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশন অফ ইন্ডিয়ার সম্পাদক সোহম ভট্টাচার্য নির্দিষ্ট নথি-সহ চিঠি দিয়ে অভিযোগ জানিয়েছিলেন। এরপর পশ্চিমবঙ্গ সমগ্র শিক্ষা মিশনের স্টেট প্রোজেক্ট ডিরেক্টর চলতি মাসের প্রথম সপ্তাহেই স্কুলশিক্ষা কমিশনারকে এ ব্যাপারে চিঠি দিয়েছিলেন। তাতে উপযুক্ত ব্যবস্থা নেওয়ার কথাও বলা হয়েছিল।

কি ব্যবস্থা নেওয়া হবে?
বিকাশ ভবনের তরফ থেকে জানতে চাওয়া হয়েছে, দ্রুত ডিআইদের থেকে ‘অ্যাকশন টেকেন রিপোর্ট’ অর্থাৎ কী ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে (Illegal Private Tuition)। সংবাদমাধ্যম সূত্রে খবর, সংশ্লিষ্ট শিক্ষকদের বিরুদ্ধে তদন্ত করা হবে। স্থানীয় থানার সাহায্যে সেই তদন্ত করা হবে। তারপর ওই শিক্ষকদের প্রশ্ন করা হবে। তাদের শীঘ্র টিউশনি ছাড়তে বলা হবে।

EK24 News

Interest Bank – আবারো সুদের হার বৃদ্ধি করল এই ব্যাংক।

যদি তা না করা হয়, তবে সাসপেন্ড করা হতে পারে। এর জন্য শিক্ষককে মুচলেকাও দিতে হতে পারে (Illegal Private Tuition)। এ বিষয়ে রাজ্যের শিক্ষক ও অশিক্ষক কর্মচারী সমিতির প্রধান উপদেষ্টা মনোজ চক্রবর্তী বলেন, সরকারি বা সরকার পোষিত স্কুলের শিক্ষকদের বেকারত্ব কমানোর জন্য যত শীঘ্র সম্ভব প্রাইভেট টিউশন বন্ধ করা উচিত। এই শিক্ষক বাদে যে সকল ব্যক্তি টিউশনি করেন, তাদের যোগ্যতা নিয়ে প্রশ্ন নেই।

Advertisement

এ বিষয়ে আপনাদের কোনও মতামত থাকলে তা ওয়েব সাইটে কমেন্ট বক্সে কমেন্ট করে জানাতে পারেন। এই সংক্রান্ত অন্যান্য খবরের আপডেট পেতে হলে এই ওয়েবসাইটটি ফলো করতে ভুলবেন না।
Written by Manika Basak.

আবারো কি বাড়বে গরমের ছুটি? কিসের ইঙ্গিত দিলো হাইকোর্ট?

Advertisement
Advertisement
2 thoughts on “Illegal Private Tuition – স্কুল বন্ধ, জমিয়ে টিউশনি করছেন শিক্ষক, চাকরি নিয়ে টানাটানি বহু শিক্ষকের, লিস্ট দেখুন।”
  1. There are so many teachers of Primary Schools, High Schools and Colleges in Paschim Medinipur district, who are very busy in running tuitions with very high fees. They themselves proudly say about their tuition career. But these hardworking teachers are nonchalant to teach the students in their schools and colleges. The situation of the unemployed youths is deplorable for these teachers who are government service holders.

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Advertisement