HS Exam 2022 : উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষার মাঝে দু’ই ছুটির বিজ্ঞপ্তিতে কার্যত চিন্তিত শিক্ষক মহল
এমনিতেই গতবছর অতিমারীর আবহে নেওয়া হয়নি উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষা (HS Exam 2022)। তবে এ বছর পরীক্ষার্থীদের ভবিষ্যতের কথা ভেবে হোমসেন্টারে পরীক্ষার আয়োজন করা হয়েছে। গত ২ এপ্রিল থেকে শুরু হয়েছে এবছরের উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষা।
পরীক্ষার মাঝে পশ্চিমবঙ্গ মাদ্রাসা শিক্ষা পর্ষদ বলছে ছুটি। অন্যদিকে উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা সংসদ (WBCHSE) বলছে ছুটি নেওয়া যাবে না। কার্যত এই নিয়ে শিক্ষা দপ্তরের অধীনে দুটি বিভাগের মধ্যে ব্যাপক গোলযোগের সৃষ্টি হয়েছে (HS Exam 2022)।
এবছর উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষার রুটিন বারংবার পরিবর্তনের ফলে এমনিতেই পরীক্ষার্থী থেকে অভিভাবকের মনে একটা চাপা উদ্বেগের সৃষ্টি হয়েছিল। তার মধ্যে উচ্চ মাধ্যমিকের পরীক্ষার্থীর সাথে পরীক্ষকের রুটিনের অমিল থাকায় ১৬ এপ্রিল এবং ২২ এপ্রিল আদৌ পরীক্ষা হবে কি না তা নিয়েও একটা বিভ্রান্তি সৃষ্টি হয়।
যদিও জানানো হয়েছে পরীক্ষার্থীদের রুটিন অনুসারে পরীক্ষা (HS Exam 2022) নেওয়া হবে। তারমধ্যে ছুটি নিয়ে শিক্ষা দপ্তরের দুটি বিভাগের ভিন্ন বিজ্ঞপ্তিতে চিন্তিত শিক্ষক-শিক্ষিকারা। স্কুলই যদি বন্ধ থাকে তবে পরীক্ষা নেবে কে, প্রশ্ন উঠছে শিক্ষক মহলে।
প্রসঙ্গত, অন্যান্য বারের মতন এবছর পশ্চিমবঙ্গ মাদ্রাসা শিক্ষা পর্ষদ রমজানের জন্য ছুটি ঘোষণা করেছে। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ১৮ এপ্রিল অর্থাৎ আজ থেকে আগামী ৩০ এপ্রিল পর্যন্ত গ্রীষ্মকালীন এবং রমজানের ছুটি (HS Exam 2022)।
সংবাদমাধ্যম সূত্রে খবর, পশ্চিমবঙ্গের ৬১৪ টি হাই মাদ্রাসার মধ্যে অনেকগুলিতেই উচ্চমাধ্যমিকের পাঠক্রম পড়ানো হয়ে থাকে। বর্তমানে কয়েকটি হাই মাদ্রাসাতে এবছর উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষা চলছে। তবে পরীক্ষার মাঝে ছুটি কিভাবে সম্ভব? তাহলে কি পরীক্ষার রুটিনের পরিবর্তন করা হবে?
সংবাদ মাধ্যম সূত্রে খবর হাই মাদ্রাসার শিক্ষকদের একাংশ জানিয়েছেন, আগামী ১৯, ২০, ২২, ২৩, ২৬ এবং ২৭ এপ্রিল, রমজানের ছুটির মধ্যে শিক্ষক-শিক্ষিকাদের উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষা নজরদারির দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। তাই দুটি বিভাগের দু’রকম নোটিশে বিভ্রান্তিকর পরিস্থিতির মধ্যে পড়েছেন তারা।
বিশেষত প্রধান শিক্ষক শিক্ষিকারা এই পরিস্থিতির শিকার হয়েছেন। সংবাদ মাধ্যম সূত্রে জানা গেছে অধিকাংশ শিক্ষক-শিক্ষিকারা শিক্ষক-শিক্ষিকাদের প্রশ্ন করছেন, তারা কোন বিজ্ঞপ্তি মানবেন এবং কেনই বা ছুটি পাবেন না (HS Exam 2022)?
যদিও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা সংসদ জানিয়েছে, নির্দিষ্ট দিনগুলিতে পরীক্ষার রুটিন অনুযায়ী পরীক্ষা (HS Exam 2022) হবে। তার সত্বেও দুটি বিজ্ঞপ্তি নিয়ে শিক্ষক-শিক্ষিকাদের মধ্যে জটিলতা এখনো কাটেনি।
কার্যত এর মধ্যে পরীক্ষার্থীদের উপরও চাপ এসে পড়তে পারে আদৌ কি ওই দিনগুলিতে পরীক্ষা হবে? এই বিষয়ে আপনার মতামত নিচের কমেন্ট বক্সে জানাতে পারেন। এবং এই সম্পর্কিত খবরের আপডেট পেতে অবশ্যই ফলো করতে ভুলবেন না।
Written by Manika Basak.
উচ্চ মাধ্যমিকের সকল বিষয়ের সাজেশন পেতে এখানে ক্লিক করুন
Physics এর আগে ছুটি চাইনা যদি biology এর আগে একদিন ছুটি দেওয়া possible হয় তাহলে ভালো হয়….
হ্যাঁ সত্যি😓
I am a HS candidate and I don’t want any vacation I just want to complete my exam.
Hmmm ar kono rkm 6uti r drkr nei. Exam ta complete hok
Please I need the vacation
Please i need vacation
I am H. S candidate And I don’t want the test date to change according to the routine
I am requesting the Central Education Council that there is no point in creating confusion in the minds of the students by postponing the exams.
“উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষা 2022” আগামী 27 শে এপ্রিল শেষ হবে।। সুতরাং আর কয়েক দিনের জন্য বিভ্রান্তি নয়। উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষা নির্ধারিত সূচি মেনে ও শান্তিপূর্ণ ভাবেই হোক।। পরীক্ষা পর গ্রীষ্মকালীন ছুটি দেওয়া হবে।। পরীক্ষা শেষ হতে তো আর খুব বেশী দেরি নেই।।।
Wright
I’m a HS candidate.I don’t want vacation at any more… Please help us team for complete our exam.
That’s why I want to preparation for NEET.
Please complete the examination.
Akhn summer holiday ar somoy noy summer holiday to may mase pore to akhn ai sob chuti diye keno porikha pechobe ate jara porasona kore na tader labh ar jara pora sona kore tara to depression a chole jabe
I am Sougata Das. I am hs candidate. I don’t want any nonsense vacation unreasonable vacation this is very very bad decision to attempt the summer vacation. We are the students not any other preson & we get the exams not a funny work. So I can want to avoid this vacation. After completing our Hs exam then the decision will be passed. It’s good
বলছি পরীক্ষা বাদে দেশে সব কিছুই যখন চলছে তখন সরকার কোনোইবা শিক্ষা ব্যাবস্থায় টাকা ঢালছে। ওদের দেখেই বোঝা যাচ্ছে ওদের টাকাটা খরচ করার কোনো ইচ্ছা নেই। দেশে ভোটটা এতটাই দরকারি যে পরীক্ষা পিছিয়ে গেল। এবার গরমের চুরি নিয়ে এসব। কোনো পরীক্ষার্থীকে কী জিজ্ঞাসা করা হয়েছে যে তারা কি চায়?