একটা সময় ইংরেজি তুলে দেওয়ার জন্য দোষারোপ করা হয় বামফ্রন্ট সরকারকে। যে সিদ্ধান্তের ফলে রাজ্যের অলিতেগলিতে গজিয়ে উঠেছিল হিন্দি ও ইংরেজি মাধ্যম স্কুল (English Medium School) আর সেই সময় থেকে তথাকথিত ইংরেজি মাধ্যমের স্কুলগুলি যে বিরাট ব্যবসা শুরু করেছিল সেই ধারাবাহিকতা এখনো চলছে।
সরকারি কাজে এবার Official Language Hindi (হিন্দি)।
এবার সেই একই দোষে বিদ্ধ হতে পারে কেন্দ্রের বিজেপি সরকার। তার কারণ, সরকারি ভাষা সংক্রান্ত সংসদীয় কমিটি কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের কাছে সুপারিশ করেছে, ইংরেজির বদলে হিন্দি ভাষাকে (Hindi Language) বাধ্যতামূলক করা হোক।
যার মূল কথা, রাষ্ট্রপুঞ্জে ভারতের সরকারি ভাষা হোক Hindi, কেন্দ্রীয় সরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে হিন্দি হোক শিক্ষাদানের ভাষা, হিন্দিভাষী রাজ্যগুলোতে হাইকোর্টের কাজ হিন্দি তে হোক, সরকারি চাকরির পরীক্ষায় ইংরেজি পেপার তুলে দিয়ে Hindi আনা হোক। কমিটি মনে করছে, Hindi ভাষাতেই সমস্ত কাজ কর্ম হওয়া উচিত (Proposal to bring Hindi) ইংরেজি ঐচ্ছিক ভাষা হতে পারে।
বাধ্যতামূলক ইংরেজি পেপার তুলে দেওয়ার কথা বলা হয়েছে। সুপারিশ করা হয়েছে, Hindi পেপার আনার জন্য। সরকারি প্রতিষ্ঠানের সমস্ত কাজ কর্ম যাতে Hindi তে হয় সেই ব্যাপারেও সুপারিশ করা হয়েছে।
সরকারের যখন কোনো বিভাগে কর্মী নিয়োগ করা হবে সেই সময়ও সেই কর্মীর Hindi জ্ঞান অন্যতম যোগ্যতার মাপকাঠি হিসেবে নির্ধারণ করা হবে।
লটারির পুরস্কার নিয়ে কারচুপির অভিযোগ, বন্ধ হয়ে গেল লটারি বিক্রয়, জেনে বুঝে টিকিট কিনুন।
কোনো সরকারি পদ যেখানে Hindi ভাষার জ্ঞান প্রয়োজন রয়েছে, তিন বছরের বেশি যদি ফাঁকা পড়ে থাকে তাহলে সেই প্রতিষ্ঠানের প্রধানকে তার দায় নিতে হবে। শুধু তাই নয়, যে সমস্ত রাজ্যে সরকারি ভাষা Hindi সেখানকার হাইকোর্টের কাজ Hindi তে করতে বলা হয়েছে। সংসদীয় কমিটির সুপারিশ আরো বলা হয়েছে, হিন্দির জনপ্রিয়তা দেশে বাড়ানোর জন্যই এই সুপারিশ।
14 জন IAS Officer পাঠিয়ে নবান্নের উপর চাপ সৃষ্টি কেন্দ্রের, রাজ্যে আচমকা এতো অফিসার কেন?
সরকারি বিজ্ঞাপনে হিন্দি এবং আঞ্চলিক ভাষায় বিজ্ঞাপন দেওয়ার ক্ষেত্রে গুরুত্ব দিতে হবে। সেক্ষেত্রে বিজ্ঞাপন বাজেটের অর্ধেকের বেশি Hindi বিজ্ঞাপনে দিতে হবে।
দীর্ঘদিন ধরেই বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলির পক্ষ থেকে অভিযোগ করা হচ্ছিল, সরকার Hindi চাপিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করছে। বিশেষ করে দক্ষিণ ভারতের রাজ্যগুলি তাদের বিরোধিতার কথা জানিয়ে রেখেছিল।
এই বিষয়ে ইতিমধ্যেই বিতর্ক সৃষ্টি হয়েছে। এবার এটাই দেখার এই নিয়ম আইনে পরিনত হয় কিনা। এই বিষয়ে আপডেট আসছে। আপনাদের মতামত নিচে কমেন্ট করে জানাতে পারেন।
Written by Rajib Ghosh.
যত্ব সব অশিক্ষিত সরকার। তাতে এই সব নিয়ম ই তৈরি হবে। মন্ত্র গুলোকে নির্বাচনের জন্য ভোট না করে মিনিস্ট্রি সার্ভিস এক্সাম হওয়া উচিৎ।যোগ্যতা থাকতে হবে নুন্নতম মাষ্টার ডিগ্রি ও 10 বছরের সরকারি অ্যাডমিনিস্ট্রেটিভ অফিসার এর অভিজঞতাসম্পন্ন.
সরকারের শেষ সময় ঘনিয়ে এসেছে। অহিন্দী রাজ্যগুলোতে অতিরিক্ত হিন্দীপ্রীতির জন্যে ভোট পাবে না আর হিন্দি ভাষী রাজ্যগুলোতে জাতপাত, anti-establishment factor, অর্থনৈতিক দুরবস্থার জন্য কাঙ্খিত ভোট পাবে না। পতন অনিবার্য।
অশিক্ষিত ব্যক্তি দের কাছে থেকে এর চেয়ে বেশি কিছু আশা করা যায় না । যারা কেবল ধর্ম শিক্ষা কে আদর্শ শিক্ষা মানে করে ।তাদের কাছে শিক্ষার মর্যাদা কতো টুকু।অশিক্ষিত লোকেরা শিক্ষা দেখে ভয় পাবে এটা সাভাবিক ব্যপার।
দেশের অর্থনীতি শেষ। সরকারী টাকা নয়ছয় হচ্ছে। আর দেশের লোকের নজর অন্যদিকে ঘুরিয়ে রাখার জন্য এইসব চলছে। ইংরেজী তুলে দিলে ভারতের সর্বনাশ হবে।
যে দেশে অনেকগুলি ভাষা, সেখানে সর্ব ভারতীয় কাজের ও যোগাযোগের জন্য একটি ভাষাকে তো নির্বাচন করতে হবেই। অনেকদিন আগেই statistics নিয়ে দেখা হয়েছিল যে ভারতের সবচেয়ে বেশী সংখ্যক লোক হিন্দি ভাষায় কথা বলে। তাই হিন্দি কে state language for official use হিসেবে নির্বাচিত করা হয়েছিল।
যোগাযোগের মাধ্যম হিসেবে আমরা ইংলিশ কে কেন নেবো? ওটা আন্তর্জাতিক যোগাযোগের জন্য থাকুক। কিন্তু দেশের মধ্যে আমরা নিজের দেশের কোনো ভাষাকেই ব্যবহার করি।
যারা প্রায় দুশো বছর আমাদের উপর চরম অত্যাচার চালিয়ে দেশটাকে ছিবড়ে করে দিলো, দেশীয় যোগাযোগের জন্য তাদের ভাষাকে আর চাইনা।
ঠিক এমনটাই হিন্দি ভাষা টা আজ আমাদের সাথে করছে ।
বাংলা ভাষা টাকে পুরো খেয়ে নিচ্ছে , হিন্দি ভাষাকে অফিসিয়াল ল্যাঙ্গুয়েজ করা বুদ্ধিমানের কাজ হবে না
Non sence like work, if central Government implement Hindi language is essential for any Government work because in higher education english is essential. I think before implementation Government should think over it.
সত্যিই ভাবা যায় না সরকারের মাঝে মাঝে কিছু জিনিস দেখে মনে হয় মাথার বুদ্ধি ভ্রম হচ্ছে কিছু সংখ্যক নির্বোধ মানুষের কথাকে মূল্যবান করে অধিক সংখ্যক মানুষের জীবনে বিরাট ক্ষতির বোঝা তৈরি করে সরকারের নিজের ও ক্ষতি ডেকে আনছে এবং দীর্ঘতম নির্বুদ্ধিতা পরিচয় দিচ্ছে অধিকতর মানুষের কথা না ভেবে ভবিষ্যতে কথা না ভেবে হিরিকে মেতে ওঠে এটা খুব খারাপ এবং মন থেকে মেনে নেওয়া যায় না আমি ব্যক্তিগতভাবে এর বিরোধিতা করছি এতে সারা পৃথিবীতে আমাদের দেশের শিক্ষার্ মান অত্যন্ত নিম্ন পর্যায়ে অবস্থিত হবে বিদেশিদের সঙ্গে ইংরেজিতে কথা বলতে ভারতীয়দের যোগ্যতা থাকবে না এর জন্য সরকারের এবং সাধারণ মানুষের আর এক বার ভাবা উচিত ধন্যবাদ
Status Quo should be maintained in view of some southern & North Eastern States. Let all communications be made in English along with Hindi. Otherwise, there may be possibility of severe disturbances all other regions except Hindi speaking States as a result many people might die through public-police confrontation, self-immolation etc.(Ref : Government ‘s acceptance of Mandal Commission Report during Late V.P.Singh’s regime). May God save India