Dearness Allowance – পুনরায় ডিএ মেটানোর আর্জি! কি জানালো নবান্ন? জানুন বিস্তারিত।
মহামান্য আদালতের রায়ের ফলে পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য সরকারি কর্মচারীদের বেতনের ডিএ (Dearness Allowance) এখন অধিকারে পরিণত হয়েছে। কিন্তু এখন কোলকাতা হাইকোর্টের বেঁধে দেওয়া দিনক্ষণের আর মাত্র কয়েকটা দিনই বাকি।
এই মুহূর্তে দাঁড়িয়ে, রাজ্যের মুখ্য সচিব এবং অর্থ সচিব কে একটি চিঠি পাঠানো হয়েছে রাজ্যের কনফেডারেশন অফ স্টেট্ গভার্নমেন্ট এমপ্লয়িজ এর তরফ থেকে। এই সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক হলেন শ্রী মলয় মুখোপাধ্যায় এবং সভাপতি হলেন শ্রী শ্যামল কুমার মিত্র মহাশয়। চিঠি এর বিষয় হল, উচ্চ আদালতের নির্দেশ মত বকেয়া মহার্ঘভাতা (Dearness Allowance) প্রদান।
চিঠিতে জানানো হয়েছে, যে এই বছর গত মে মাসের ২০ তারিখ মহামান্য উচ্চ আদালত নির্দেশ দিয়েছিলেন আগামী ১৯শে আগস্ট, ২০২২ এর মধ্যে রাজ্য সরকারি কর্মচারীদের প্রাপ্য পঞ্চম বেতন কমিশনের বকেয়া ডিএ (Dearness Allowance) মিটিয়ে দেবার জন্য।
সেই মোতাবেক রাজ্যের কনফেডারেশন অফ স্টেট্ গভার্নমেন্ট এমপ্লয়িজ এর কর্মকর্তারা সরকারের নির্দিষ্ট দপ্তরের কাছে রায় (WPST-102/20) এর হার্ড কপিও জমা করেছেন গত ২৩শে মে, ২০২২ তারিখে।
গত ১৮ই জুন,২০২২ তারিখে ডিএ সংক্রান্ত রায় কার্যকর করার ব্যাপারে সম্পূর্ন ইতিবাচক সহযোগিতা করার জন্য যে অঙ্গীকারবদ্ধ, সেই বিষয়েও জানিয়েছিলেন আধিকারিকদের।
চিঠিতে কনফেডারেশন অফ স্টেট গভর্নমেন্টস এমপ্লয়িজের তরফে বলা হয়েছে, ‘আমরা আশা করছি, মহামান্য আদালতে নির্দেশ মতো নির্দিষ্টের মধ্যে (২০২২ সালের ১৯ অগস্ট) মধ্যে কর্মচারীদের পঞ্চম বেতন কমিশনের বকেয়া ডিএ (Dearness Allowance) মিটিয়ে দেওয়ার উদ্যোগ নেওয়া হবে।’
১৯শে আগস্ট, ২০২২ তারিখ হল উচ্চ আদালতে বেঁধে দেওয়া সময়সীমার শেষ তারিখ। তাই হাতে বাকি মাত্র কয়েকটা দিন।ইতিমধ্যেই অতিবাহিত হয়ে গিয়েছে দীর্ঘ ২ মাস ১১ দিন।
কিন্তু মহামান্য কলকাতা হাইকোর্টের নির্দেশ মতো রাজ্য সরকারি কর্মচারীদের পঞ্চম বেতন কমিশনের বকেয়া ডিএ মিটিয়ে দেওয়া নিয়ে এখনও পর্যন্ত কোনো রকম নির্দেশ দেয় নি রাজ্য সরকার।
পোষ্ট অফিসের গ্রাহকেরা এবার থেকে বিনামূল্যে পাবেন এই দুর্দান্ত পরিষেবা।
আর তা ছাড়া ষষ্ঠ বেতন কমিশন ও AICPI অনুসারে কমবেশি প্রায় ৩১ শতাংশ মহার্ঘ ভাতা (ডিয়ারনেস অ্যালোওয়েন্স বা ডিএ) মিটিয়ে দেওয়া নিয়েও রাজ্য সরকারের তরফে কোনও মন্তব্য করা হয়নি। হয়তো খুব শীঘ্রই এই ফারাক আরও বেড়ে গিয়ে ৩৮ শতাংশে দাড়াবে। যদি এই বিষয়ে রাজ্য সরকার গুরুত্ব না দেয় তাহলে ফারাক বেড়েই চলবে।
আগামী ১৯ অগস্টের মধ্যে বকেয়া মহার্ঘ ভাতা (Dearness Allowance) মিটিয়ে দিতে হবে। একথা স্মরণ করিয়ে কনফেডারেশন অফ স্টেট গভর্নমেন্টস এমপ্লয়িজের তরফে নবান্নে চিঠি দেওয়া হল। এখন রাজ্য সরকারি কর্মচারীরা শুধুমাত্র মহামান্য উচ্চ আদালতের রায় কার্যকারী হবার প্রত্যাশী।
এদিকে রাজ্যের রাজনইতিক যা পরিস্থিতি, তাতে এই মুহুর্তে ডিএ দেওয়ার ভাবনায় নেই সরকার, তেমনটাই মনে করছেন রাজ্য সরকারী কর্মীদের একাংশ। কারন এখন আগে শিক্ষক নিয়োগ করে কিছুটা টেট কেলেঙ্কারীতে ড্যামেজ কন্ট্রোল করতে চাইছে রাজ্য। এই বিষয়ে আপনার মতামত অবশ্যই নিচে কমেন্টের মাধ্যমে জানাবেন। এমন সব নতুন নতুন আপডেট পেতে আমাদের সাথে থাকুন আর নতুন খবর প্রকাশে উৎসাহিত করুন। ধন্যবাদ।
Written by Mukta Barai.
পশ্চিমবঙ্গে বকেয়া ডিএ এর দাবীতে পথে নামছে, সরকারী কর্মী সংগঠন.
Ourst the anti constitution govt. immediately.
West Bengal e DA na deyar mato ki poristhiti tairi hoyechhe? Chor churi kore dhora porechhe, akhon baki Chor der naam janar chesta hochchhe, er sathe sarkari kormider DA na deyar ki samporko? Public er dristi ghorate akhon aabar District division korar vabna mathay esechhe, Public k era ki vabe? Atodin kono taka chhilo na, tabe ato taka kothay chhilo? Aaro anek taka akhono berobe jhuli jhara dilei, keo par pabe na.
It is 100% required for the WB state Govt. Employee.
We have been deprived, since the joining in the Govt.Job in 2015 at Group -C post , as clerk. At that time we have got only basic pay, no DA, no HRA . Only basic pay was given till 2017. Just like We are the 3rd child of a got.
Till now we are being deprived not getting DA. We got 6th pay commission with o% DA. Really it is seen first in WB Govt. Only.
বর্তমান সরকারের কর্তাব্যক্তিরা দুই কান কাঁটা তাই রাস্তার মাঝখান দিয়ে চলে। সস্তার রাজনীতি এদের চাল। তাতে মানুষকে বোকা বানিয়ে রেখে যা খুশি করে যাচ্ছে। আমার দৃঢ় ধারণা এরা ডিএ দেবে না।
রাজ্য সরকারি কর্মীরা হলেন সরকারের মুখ। সরকারের ভাবমূর্তি উজ্জ্বল করা বা সরকারের ভালো / খারাপ দিক দৈনন্দিন মানুষের সামনে তুলে ধরা বা এবিষয়ে আলোচনা করার বিষয়েও তাঁরা এগিয়ে। দেশের বাকি রাজ্য গুলির তুলনায় এরাজ্যের সরকারি কর্মীরা বিগত এক দশক ধরে বঞ্চিত হয়ে আসছেন। এর প্রভাব পড়ছে বাজার অর্থনীতির ওপর। তাই , ” রাস্তায় লোকে লোকারণ্য থাকলেও ছোট ও মাঝারি দোকানদারদের থালা থাকছে শূন্য।” আগামী দিনে সরকারের নিজের ভালোর জন্যই রাজ্য সরকারি কর্মচারীদের বকেয়া ডি এ মিটিয়ে দেওয়া উচিত বলে আমার মত।
Pensioner হিসাবে খুব কষ্টে আছি।১২ টাকার আলু আজ ৩২ টাকা।পেনসন একই চলছে। ঔষধের খরচ ও বাড়ছে,চলবে কি করে?
DA কিছুটা পেলেও একটু আর্থিক সুরাহা হয়।
বর্তমান সরকারের নিতি বলে কিছু নেই , আছে শুধু মিথ্যা প্রতিশ্রুতি আর উন্নয়নের নামে চুরি, নোংরা রাজনীতির করে রাজ্য তাকে শেষ করেদিলো, এই অশিখিয়ত বেআদপ সরকারকে দুর করো।
এই সরকার কর্মীদের বণ্চিত করতে এক পা।
বাম রাজনৈতিক নেতাদের অনেকেই চাকুরিজীবি পরিবার থেকে আসতেন। তাঁরা বুঝতেন সরকারি কর্মীদের সুখ দুঃখ। সরকার ও প্রশাসন চলে কর্মী দ্বারা। সরকার কর্মচারী ইউনিয়নের দাবি দাওয়া গুরুত্ব দিয়ে বিবেচনা করে সাধ্যমত চেষ্টা করত। ইউনিয়নের নেতাদের গুরুত্ব ছিল। কিন্তু এই সরকার গঠিত হয়েছে বড়লোক, বড় ব্যবসাদার কিংবা এলাকার দাদাদের নিয়ে। এরা ভাবে সরকারি কর্মীরা আসি যাই মাইনে পাই। যা পায় সেটাই প্রয়োজনের তুলনায় অনেক বেশি। এই মনোভাব স্বয়ং মুখ্যমন্ত্রীও পোষণ করেন। ভাবেন না যে দক্ষ কর্মী পাওয়ার জন্য সরকারি সুবিধা দেওয়া হয়েছে। আসলে মাথা কুটে পাথর গলিয়ে দেওয়া পরিশ্রম করে যে চাকরি পেতে হয়েছে সেই ধারনা নেই। ভাবেন সবাই বুঝি ঘুষ দিয়ে চাকরি পেয়েছেন। মূল্যায়ন করতে চরম ব্যর্থ।
একদম সঠিক
As per the attitude of this govt.,it is doubtful whether they abide by the Court order.Being bogged down by SSC scam can not be an excuse.
19 সে আগস্ট এর মধ্যে মিটিয়ে দিতে না পারলে মমতার সরকার কে বর্খাস্ৎ করা হোক। জন গনের টাকায় মমতার পরিবার ও তার কাটমানি ভাইদের মোচ্চব একেবারে রমরমিযে চলছে। মমতার মন্ত্রী পার্থের যদি সম্পত্তি কয়েক হাজার কোটি টাকাএবং প্রেমিকা 7 জন হয়,তবে মমতার কত? প্রশ্নটার কারণ,মমতার শাসনকালে রাজকর্মচারীদের বেহাল অবস্থা। শুধু একটা উদাহরণই যথেষ্ট,10 টাকার আলু আজ 30 টাকা ! কেন্দ্রের যেখানে 7th পে কমিশন চালু,সেখানে রাজ্যের কর্মচারীদের বেতন এতো কম কেন! কর্মচারীরা সরকারের ট্যাক্স যদি নির্দীস্ট সময়ের মধ্যেই প্রদান করে তবে মমতার সরকার এতো দায়িত্বহীন কেন? না পারলে এটা মমতার সরকারের অখ্য্মতা স্বীকার করে সরকারের গদি ছেড়ে দেওয়া উচিৎ। গদি ধরে রেখে বাংলার মানুষের সমস্যা করা একটা নোংরামি।
Da debe Ki debe na takar Ki ovab na debar iccha nei
ব্যক্তি হিসেবে কেউ যদি কন্টেম্পট্ অব কোর্ট- এর দায়ে অভিযুক্ত হয় তাহলে তাঁর তো ভালোই সাজা প্রাপ্য হয়ে থাকে। পক্ষান্তরে, গভর্ণমেন্ট নিজেই যদি ঐ দোষে দুষ্ট হয়, সেক্ষেত্রে কোর্ট-এর দ্বারা কোন প্রকার সাজার ঘোষনা বলবৎ করা কি সম্ভব?
পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের দিদির আদালত সর্বোচ্চ আদালত । এখানে নিম্ন আদালত বা উচ্চ আদালত বলে কিছুই হয়না. তাই কোন আদালত কি রায় দিলো তাতে কিছু আসে যায় না।