একবারে নয়, কিস্তিতে ডিএ (Dearness Allowance) মেটানোর পরিকল্পনা রাজ্যের।
অবশেষে পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য সরকারী কর্মীদের ডিএ (Dearness Allowance) নিয়ে প্রতিক্রিয়া জানা গেল, নবান্নের তরফ থেকে। এতদিন নিরব থাকার পর, এবার জানা গেলো আদালতের নির্দেশের পর, রাজ্য এবার বকেয়া ডিএ পরিশোধ করতে উদ্যোগী গয়েছে। কিভাবে এই ডিএ দেবে, দেখে নেওয়া যাক।
আর মেরেকেটে মাত্র ১০ দিন। সরকারি কর্মীদের বকেয়া ডিএ মেটানো নিয়ে আইনি পরামর্শ নিচ্ছে রাজ্য। মোট কতগুলি কিস্তি লাগবে সব ডিএ (Dearness Allowance) মেটাতে? প্রতি কিস্তিতে কত শতাংশ করে দেওয়া যেতে পারে। অর্থাৎ একবারে হোক আর ভাগে ভাগে হোক রাজ্য যে ডিএ দেবে সেই ইঙ্গিত পাওয়া গেল।
যদি ৩৪ শতাংশ হারে বকেয়া ডিএ মেটাতে হয়, তাহলে খরচ হবে না হলেও প্রায় ২৩ হাজার কোটি টাকা। সূত্র মারফৎ এমনটাই ইঙ্গিত যে, এই বিপুল অর্থের জোগান এই মুহূর্তে নেই রাজ্যের কাছে। তাই গতকাল এই ব্যাপারে আইনত কি ব্যাবস্থা নেওয়া যায়, তার জন্য ব্যাবস্থা নেওয়া হয়েছে।
ঐদিকে সপ্তম বেতন কমিশনের আওতায় ডিএ বাড়ানোর প্রস্তাবে সম্মতি দিয়েছে কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভা। আগে ৩১ শতাংশ ডিএ পেতেন কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মচারীরা। মন্ত্রিসভার সিদ্ধান্তের পর এখন তা বেড়ে হয়েছে ৩৪ শতাংশ। শোনা যাচ্ছে খুব শীঘ্রই ৪% ডি এ ঘোষণা হবে। এদিকে ৮ম পে কমিশন ও বসে যাবে চলতি বছরেই।
এর আগে, ২০২১ সালের জুলাই মাসে আবার মহার্ঘ ভাতা (DA) এবং ডিয়ারনেস রিলিফ (DR) ১৭ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে ২৮ শতাংশ করা হয়েছিল। ঐ বছরেরই অক্টোবর মাসে ফের বাড়ানো হয় ডিএ-র পরিমাণ। এই বৃদ্ধির কারণ হলো, করোনা ভাইরাসের প্রবল প্রকোপ চলাকালীন সময়ে দেশের অর্থনীতি মন্দার মধ্য দিয়ে চলছিল। ফলে কেন্দ্র তাদের সরকারি কর্মীদের ডিএ বৃদ্ধি স্থগিত রেখেছিল।
পশ্চিমবঙ্গের ছুটির লিস্টে যোগ হলো নতুন ছুটি, পড়তে ক্লিক করুন
এ পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য সরকারি কর্মীদেরও কিন্তু কেন্দ্রীয় হারে ডিএ দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছিল স্টেট অ্যাডমিনিস্ট্রেটিভ ট্রাইব্যুনাল (SAT)। এমনকী, ৩ মাসের মধ্যে যাবতীয় প্রক্রিয়া (Dearness Allowance) শেষ করে ফেলারও নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল মুখ্যসচিবকে। কিন্তু সেই নির্দেশ কার্যকর যে নি। কিন্তু কেন?
এই প্রশ্নের উত্তর পেতে হাইকোর্টের দ্বারস্থ হয় রাজ্য সরকারি কর্মচারীদের সংগঠনগুলি। সেক্ষেত্রে হাইকোর্ট স্যাটের নির্দেশই (Dearness Allowance) বহাল রেখেছিল। ৩ মাসের সময়সীমা শেষ হচ্ছে ১৯ আগস্ট। মানে বাকি মাতে আর ১০ দিন।
সরকারি কর্মীদের বকেয়া ডিএ কীভাবে মেটানো হবে? তাও আবার ৩৪ শতাংশ হারে! নবান্ন সূত্রের খবর, দুটি বিকল্প উপায় নিয়ে ভাবনাচিন্তা চলছে। হয় কিস্তি ডিএ (Dearness Allowance) পাঠানো হবে, না হলে কর্মীদের পিএফের টাকার সঙ্গে বকেয়া ডিএ মিটিয়ে দেওয়া হবে। অবসরপ্রাপ্ত কর্মীদের ডিএ/ডিআর দেওয়া হবে নগদে। এমনটাই খবরের ইঙ্গিত মিলছে। কোন পদ্ধতি বাস্তবায়িত হবে নাকি নেবে নতুন কোনো সিদ্ধান্ত-তার দিকেই তাকিয়ে আছে রাজ্যের সরকারি কর্মীরা।
এই সকল বিষয়ে রাজ্য সরকারকে বিধতে ছাড়ে নি রাজ্যের বিধি দলগুলি। এদিকে সপ্তম বেতন কমিশনের সুপারিশ মেনে যখন কর্মচারীদের ডিএ বাড়ানোর সিদ্ধান্তে অনুমোদন দেয় কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভা, তখন রাজ্য সরকারকে নিশানা করেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী টুইট করেন, ‘কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভার বৈঠকে সপ্তম পে কমিশনের সুপারিশের ভিত্তিতে, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিজির উপস্থিতিতে ৩ শতাংশ হারে কেন্দ্রীয় কর্মচারীদের ডিএ বাড়িয়ে ৩৪% করার সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়।
উপকৃত হতে চলেছেন কেন্দ্রীয় সরকারের ৪৭. ৬৮ লক্ষ কর্মচারী ও ৬৮.৬২ লক্ষ অবসরপ্রাপ্ত পেনশন প্রাপকরা। এখন থেকে কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মচারীদের থেকে পশ্চিমমবঙ্গের সরকারি কর্মচারীরা ৩১% শতাংশ ডিএ (Dearness Allowance) কম পাবেন’। শুধু তাই নয়, উত্তরপ্রদেশ-সহ বিজেপিশাসিত রাজ্যগুলিতে সরকারি কর্মচারীদের ডিএ-র পরিমাণও উল্লেখ করে শুভেন্দু।
আরও পড়ুন, কাজের ফাঁকে অনলাইনে পার্ট টাইম কাজ করতে ক্লিক করুন
তবে রাজ্য সরকারী কর্মীরা অনেকেই মনে করেছিলেন, রাজ্য এই ব্যাপাত্রে কোনও প্রতিক্রিয়া দেবে না। কিন্তু গতকালের এই খবরের পর মনে হচ্ছে, পুজোর আগেই ডিএ (Dearness Allowance) নিয়ে অর্ডার বের করবে পশ্চিমবঙ্গ অর্থ দপ্তর। এখন রাজ্য সরকার বকেয়া ডিএ নিয়ে কি সিদ্ধান্ত নেয়, সেটাই এখন দেখার। এই সংক্রান্ত আরো আপডেট পেতে পেজটিতে অবশ্যই ভিজিট করুন। ধন্যবাদ।
Written by Mukta Barai.
চলতি মাসের ৯ দিন বন্ধ থাকবে ব্যাংক, তাড়াতাড়ি সেরে নিন জরুরি কাজ।
কেন রাজ্যের কাছে টাকা নেই, বিভিন্ন নিয়োগের নেওয়া ঘুষের টাকা থেকে দিলেই তো হবে !
শ্রদ্ধেয়,
বর্তমান বাজার মূল্যের দাপে রাজ্য সরকারি কর্মচারীদের সংসার টানতে অতিষ্ঠ হয়ে পড়েছে । রাজ্য সরকারি কর্মচারীদের ডি এ মেটাতে সবচেয়ে সহজ উপায় হল প্রথমঃ ৩১ % ডিএ সেপ্টম্বর মাসের বেতনের সঙ্গে যুক্ত করতে হবে। দ্বিতীয়ত পহেলা ডিসেম্বর ২০২০ থেকে আগস্ট ২০২২ পর্যন্ত নগদে দুই কিস্তিতে ডি এ মেটানো সবচেয়ে ভালো হবে । তৃতীয়তঃ ১ ১ ২০০৯ সাল থেকে ৩১-১২ ২০১৯ সাল পর্যন্ত টাকা প্রভিডেন্ট ফান্ডে জমা দেয়ার নির্দেশ করে দেওয়ার জন্য অনুরোধ করছি।
34% da kisti metate hola 34% ar haf ar haf% deya uchit 8 % ar
necha kohonoina.
Jamon ,> 17+17=34%
ar haf =17%
at haf=8.50%
Deya uchit r koto had haf kore komabo. Jodi kist ta da dai tobai
Jamon bank theka lon nela bola mas a eto% detai hoba ar kome
Kisti ta lon deta parbona tamni
Etao sokari kormo charidar khetra 34% ar modhya menmam 8% deya uchit.
Koma nor ekta limet aa6e
Ar proman bank lon.
8% ar kom dela amera manbona