DA Case Calcutta High Court: যে টাকা দেওয়া হচ্ছে, তাতে বাদাম খাওয়া যায় না! কর্তাদের বেতন বন্ধের নির্দেশ দিয়ে মন্তব্য বিচারপতির.
অবাক লাগছে। বেতনের জন্য কর্মীরা কাঁদছেন, বছরের পর বছর ডিএ (DA Case) দিচ্ছেন না। যে টাকা এখন পর্যন্ত দেওয়া হয়েছে, তা দিয়ে বাদাম খাওয়া যায় না। বকেয়া ডিএ মামলা নিয়ে, তাৎপর্যপূর্ণ মন্তব্য করেছেন কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি রাজশেখর মান্থা।
এদিন কলকাতা হাইকোর্টে রাজ্যের দুই বিদ্যুৎ সংস্থা ACDSL এবং PDCL- এর কর্মীদের বকেয়া DA মামলার (DA Case) শুনানি হয়। সেই শুনানিতেই কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি নির্দেশ দিয়েছেন, যতদিন পর্যন্ত দুই সংস্থার কর্মীদের বকেয়া DA মেটানো হচ্ছে না, ততদিন পর্যন্ত এ সিডিএসএল এবং পিডিসিএল এর শীর্ষ কর্তাদের বেতন বন্ধ থাকবে। এদিকে সোশ্যাল মিডিয়ায় রটানো হচ্ছে, ডিএ দেওয়া হয়ে গেছে।
22 জুন বিকেলের দিকে রাজ্যের দুই বিদ্যুৎ সংস্থার কর্মীদের একাংশ দাবি করেন, কর্মীদের অ্যাকাউন্টে বকেয়া DA- র একটা অংশ ঢুকতে শুরু করেছে। তার মধ্যেই এদিন কলকাতা হাইকোর্টে বকেয়া ডিএ মামলার শুনানি হয়। (DA Case)
এর আগে রাজ্যের দুই বিদ্যুৎ সংস্থা ACDSL এবং PDCL- এর কর্মীদের বকেয়া DA মেটানোর জন্য নির্দেশ দিয়েছিল কলকাতা হাইকোর্ট (DA Case)। 10 জুনের মধ্যে সেই বকেয়া ডিএ মিটিয়ে দিতে হবে।
কিন্তু তার পরেও দুই সংস্থার কর্মীদের DA দেওয়া হয়নি। সেই অভিযোগে আদালত অবমাননার মামলা (DA Case) দায়ের করেন দুই বিদ্যুৎ সংস্থার কর্মীরা। সেই মামলার পরিপ্রেক্ষিতে কলকাতা হাইকোর্ট 17 জুন নির্দেশ দেয়, 23 জুনের মধ্যে রাজ্যের বিদ্যুৎ সংস্থা এ সি ডি এস এল এবং পি ডি সি এল এর কর্মীদের ডিএ মেটাতে হবে। অন্তত 20 শতাংশ DA দিতে হবে। তা না হলে সংস্থার শীর্ষ কর্তাদের বেতন বন্ধের বিষয়ে ভাবনা চিন্তা করবে কলকাতা হাইকোর্ট (Kolkata High Court).
বাম্পার অফার! পুরনো এই নোট বিক্রি করে হাতেনাতে পেয়ে যান অন্তত 2 লাখ টাকা, কোন নোট
রাজ্যজুড়ে বিভিন্ন সংস্থার কর্মীদের DA দেওয়া নিয়ে অবাঞ্ছিত পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে। যদিও যে সমস্ত কর্মীরা খুব একটা কম মাইনে পান না, তবুও তাদের DA ন্যায্য বলেই মেনে নেওয়া হয়। সেই কারণে একাধিকবার সরকারের বিভিন্ন দপ্তরের কর্মীদের DA দেওয়া নিয়ে আদালত পর্যন্ত বিষয়টি গড়ায়। (DA Case)
সাম্প্রতিক সময়ে রাজ্যের দুই বিদ্যুৎ সংস্থার কর্মীরা তাদের বকেয়া ডিএ মেটানোর দাবি নিয়ে হাইকোর্টের দ্বারস্থ হন। সেখানে কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি রাজশেখর মান্থা নির্দেশ দেন, অবিলম্বে অন্ততপক্ষে 20 শতাংশ DA বিদ্যুৎ সংস্থার কর্মীদের দিয়ে দিতে হবে।
তার পরেও সেই DA না মেটানোর জন্য আদালতের পক্ষ থেকে এদিন 2 বিদ্যুৎ সংস্থার শীর্ষ কর্তাদের বেতন বন্ধের নির্দেশ দেওয়া হলো। তার সঙ্গে তাৎপর্যপূর্ণ পর্যবেক্ষণ কলকাতা হাইকোর্টের। পর্যবেক্ষণে বিচারপতি বলেন, বেতন যে পরিমাণে দেওয়া হচ্ছে তাতে বাদাম খাওয়া যায়না। অবাক লাগছে, কর্মীরা তাদের প্রাপ্য টাকার জন্য বারবার দাবি করছেন।
স্বাভাবিকভাবেই কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতির এই পর্যবেক্ষণ যথেষ্ট গুরুত্বপূর্ণ। এখন দেখার বিষয়, 2 বিদ্যুৎ সংস্থা এ সি ডি এস এল এবং পি ডি সি এল এর শীর্ষ কর্তাদের বেতন বন্ধের যে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে, তার পরবর্তী সময়ে সংস্থার পক্ষ থেকে কোনো সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয় কিনা।
আরও পড়ুন ডাক্তারের প্রেসক্রিপশন পড়ার নিয়ম, এই সঙ্কেত গুলোর মানে জেনে নিন।
এদিকে পশ্চিমবঙ্গের অন্যান্য রাজ্য সরকারী কর্মীদের ও ডিএ দেওয়া হচ্ছেনা। সরকারী কর্মীদের একাংশের আক্ষেপ, সরকারী প্রকল্প ও সরকারি অফিসিয়াল কাজ একটা টিম ওয়ার্ক। কিন্তু অফিসারদের বিশেষ ভাতা দিতে তাদের খুশি রাখা হচ্ছে। কিন্তু বছরের পর বছর কর্মীদের হকের টাকা থেকে বঞ্চিত করা হচ্ছে।
Written by Rajib Ghosh.
স্কুল বন্ধ, জমিয়ে টিউশনি করছেন শিক্ষক, চাকরি নিয়ে টানাটানি বহু শিক্ষকের, লিস্ট দেখুন।
সরকারি কর্মীদের বেতনে বাদাম খাওয়া জোটে না তো যারা দিন আনে দিন খায় তারা তো ছাই খেয়ে বেঁচে আছে।
All government employees are taken most of our tax money. One person if earning 5000 rupees then one government employee 50000rupees means 10 time more than one normal person after that they need more WHY? Only for their toomuch salary we are everyone in trouble. Only Government server why will get toomuch salary compare others. We request to our high court please deduct there salary. Make from 500000 to 20000 that’s more than enough for them where one common people getting 5000 after hard work. Decrease their salary immediately. Joy hind