ডিএ বা মহার্ঘভাতা বা Dearness Allowance হলো সরকারী কর্মীদের বেসিক বেতনের হিসাবে এক নির্দিষ্ট শতাংশ (DA Announcement) সাথে দেওয়া অতিরিক্ত ভাতা যা AICPI হারে নির্দিষ্ট হয়। এই ভাতা কেন্দ্র ও রাজ্য সরকারী কর্মীরা পেয়ে থাকেন। আদালত ও সরকারী কর্মীদের Dearness Allowance টি বেতনের ই অংশ বলেই মান্যতা দিয়েছে। আর এবার ডিএ দেওয়া নিয়ে সরগরম রাজ্য রাজনীতি।
পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য সরকারি কর্মচারীদের বকেয়া ডিএ (WB DA Announcement) সংক্রান্ত মামলা বর্তমানে ভারতবর্ষের সর্বাধিক আলোচিত বিষয়গুলির মধ্যে অন্যতম। সম্প্রতি পশ্চিমবঙ্গের রাজ্য সরকারি কর্মচারীরা বকেয়া ডিএ (DA Announcement) এর দাবিতে এক অনন্য পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে। মহামারীর পরবর্তী সময়কাল থেকে বকেয়া থাকা মহার্ঘ ভাতা সংক্রান্ত বিষয়ে ন্যায়ের দাবিতে বর্তমানে পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য সরকারি কর্মচারীরা দ্বারস্থ হয়েছে ভারতবর্ষের সর্বোচ্চ কোর্ট সুপ্রিম কোর্টে।
DA Announcement in TMC Manifesto:
তবে এখনো পর্যন্ত সেরকম সদর্থক কোনো ফয়সালা সামনে আসেনি। তাই বর্তমানে পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য সরকারি কর্মচারীরা তাদের বকেয়া মহার্ঘ ভাতা (Dearness Allowance) পাওনার দাবিতে পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য সরকারের বিরুদ্ধে আন্দোলনে নেমেছেন।
বিগত ১৩ দিন ধরে প্রায় ২৮২ ঘন্টা ধরে পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য সরকারি কর্মচারীদের যৌথ সংগঠন পাওনা বকেয়া ডিএ বা Dearness Allowance এর দাবিতে শহীদ মিনারের নিকটে সরব আন্দোলনের ব্রতী। তারা সেই আন্দোলনে পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য সরকারের প্রতি মুহুর্মুহু ক্ষোভ ও ধিক্কার জানাচ্ছে। তাদের এই আন্দোলনে তারা পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য সরকারের প্রতি দুটি দাবী জানাচ্ছে।
১) রাজ্য সরকারি কর্মচারীদের তাদের প্রাপ্য বকেয়া ডিএ মিটিয়ে দিতে হবে।
২) সরকারি প্রতিষ্ঠানগুলিতে দুর্নীতিমুক্ত নিয়োগ চালু করতে হবে।
সেই আন্দোলনে তারা তাদের ক্ষোভ প্রকাশ করে বলছে যে পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য সরকার তাদের বহু সময়ের বকেয়া মহার্ঘ ভাতা (Dearness Allowance) একদিকে দিচ্ছে না। আবার অন্যদিকে মুখ্যমন্ত্রী ত্রিপুরায় ভোটের প্রচারে গিয়ে নির্বাচনী ইশতেহারে সেখানে বছরে দুবার মহার্ঘ ভাতা দেওয়ার কথা (DA Announcement) বলছেন। আর এর ফলেই কার্যত বেজায় খেপেছেন পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য সরকারী কর্মীরা। তাদের অভিযোগ নিজের রাজ্যে বকেয়া রেখে নতুন রাজ্যে সেই Dearness Allowance দেওয়ারি প্রতিশ্রুতি দিচ্ছেন মাননীয়া!
অফিসে ছুটি নিলে পাবেন অতিরিক্ত আয়কর ছাড়, চাকরিজীবীদের সুখবর।
আন্দোলনকারীরা বিগত ১৩ দিন ধরে কোনরকম সরকারি কাজে যুক্ত নেই। ফলে সেই সকল পরিষেবা না পেয়ে সমস্যায় পড়ছেন রাজ্যবাসী। তবে রাজ্য সরকারি কর্মচারীদের বকেয়া ডিএ বা DA arrears পাওনা নিয়ে তাদের এই আন্দোলন বিগত ১৩ দিন ধরে রাজ্য সরকারের এক কথায় “চাপ” এ রেখেছে। রাজ্য সরকারি কর্মচারীরা আশা রাখছেন যে এই নিরস্ত্র অহিংসবাদী আন্দোলনের ফলে হয়তো সরকার তার ভুল বুঝতে পারবে। অন্যদিকে অনেকের মত, নিজেরদের দাবী আদায়ে নিজেদের কর্তব্য ভুলে জনগনের পরিষেবা বিঘ্নিত করছেন তারা। (DA Announcement)
অবসরপ্রাপ্ত কর্মীদের কমপক্ষে 50% পেনশন বৃদ্ধির ঘোষণা, কত টাকা বাড়ছে, কবে থেকে চালু?
রাজ্য সরকারি কর্মচারীদের কিছু দল আবার এই প্রসঙ্গও তুলে আনছে যে ২০২২ সালের দূর্গা পূজার সময় রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী বিভিন্ন পূজা প্যান্ডেল গুলিতে কয়েক হাজার টাকা অনুদান হিসেবে দিচ্ছেন; কিন্তু রাজ্য সরকারি কর্মচারীদের বকেয়া ডিএ বা DA arrears এর ব্যাপারেই “বুড়ো আঙুল” দেখাচ্ছে। বকেয়া মহার্ঘ ভাতা নিয়ে বর্তমানে যে অগ্নিগর্ভ পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছিল তাতে বিগত ১৩ দিন ধরে চলা এই আন্দোলন রীতিমতো “ঘি সংযোগ” ঘটিয়েছে। এ বিষয়ে আপনাদের কোন প্রশ্ন বা বক্তব্য থেকে থাকলে নিচে কমেন্ট বক্সে জানাতে পারেন। এরকম আরো খবর পেতে আমাদের ওয়েবসাইট ফলো করুন।
সুত্র, রিপাব্লিক বাংলা।
Chorera valo ki r bolbe
দেশের শাসক দেশের মানুষের লাভজনক নবরত্ন সম্পত্তি গুলি দেশী বিদেশী মালিকগোষ্ঠীর হাতে তুলে দিচ্ছে,দেশকে ফকির বানিয়ে দিচ্ছে ,একটি শিল্প এখনো করেনি করেছেন এক মন্দির ও মসজিদের জন্য জমি , জিনিসের অভুতপূর্ব দাম বৃদ্ধি, রেকর্ড বেকার বৃদ্ধি, দিল্লিতে দাঙ্গা আর বিরোধীদের ইউ পি এ আইনে বিনা বিচারে জেলে বন্দী । রাজ্যের শাসক রেড রোডে কোটি কোটি টাকা খরচ করে মাকে বিদায় ভাসানের উৎসব, ,ক্লাবে পুজো করার জন্য হাজার হাজার কোটি টাকার অপচয় , ঘুষ খেয়ে চাকরি ,আর মেলা আর উৎসবের জন্য দেদার খরচ , নিজের ও মন্ত্রীদের বেতন ২০১১ র ৭ হাজার থেকে এক লাখ টাকা ও নানান সুবিধা । আর কর্মচারীরা ডি এ দেবার কথা কে কুকুরের মতো ঘেউ ঘেউ করছে বলে মন্তব্য করা ।দেশ ও রাজ্যের এই দুই দেশদ্রোহী অশিক্ষিত ও চোর ডাকাতের সরকার ভারতবর্ষের ইতিহাসে এই প্রথম। এই দুই দলকে ২০২৪ ও ২০২৬ এ শাসন ক্ষমতা থেকে হটিয়ে দেশ ও রাজ্য গুলিকে ধ্বংসের হাত থেকে রক্ষা করতে হবে। এটাই প্রতিটি দেশপ্রেমিক মানুষের কর্তব্য ।